ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চাপিতলায় তাবলিগ জামায়াত নিয়ে সংঘর্ষ:আহত ২০

বেলাল উদ্দিন আহম্মদ :

০৮ জানুয়ারী (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

বিশ্ব ইজতেমার যোগদানের দাওয়াত নিয়ে মুরাদনগর  উপজেলার চাপিতলায় তাবলিগ জামায়াত ও সিরাজ পীরের অনুসারীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামায়াত অনুসারীদের প্রায় ৫টি মটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ করেছে তাবলিগ বিরোধি পীরের ভক্তরা।

স্থানীয়রা জানায়, বিশ্ব ইজতেমায় যোগদানের দাওয়াত নিয়ে  উপজেলার কোম্পানীগঞ্জের তাবলিগ জামায়াত মুয়াল্লিম কামরুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, আল আমিন, সোহেল মিয়া সহ ২০ জনের একটি প্রতিনিধি দল চাপিতলা গ্রামে গেলে ওই গ্রামের তাবলিগ বিরোধী পীর সিরাজুল ইসলামের অনুসারীরা তাদের  উপর হামলা চালায়। এ সময় মসজিদের মাইকে ঘোষনা দিয়ে তাবলিগ জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে ব্যাপক মারধর করে আটকে রেখে তাদের ৫টি  মটর সাইকেল পুড়িয়ে দেয় ও ৫টি মটর সাইকেল ভাংচুর করে।

এ ঘটনায় তাবলিগ জামায়াতের ২০ জনকে গুরতর আহত করে। তাবলিগ নেতৃবৃন্দকে আটকের খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে তাদের স্বজনরা কোম্পানীগঞ্জ বাজারে চাপিতলা গ্রামের ওই পীরের অনুসারীদের ৭/৮ ব্যবসা প্রািতষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে।

খবর পেয়ে মুরাদনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজিম উদ্দিন সহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনলেও বিষয়টি নিয়ে তাবলিগ জামায়াত ও পীরের অনুসারীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আছে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ট্যাগস

চাপিতলায় তাবলিগ জামায়াত নিয়ে সংঘর্ষ:আহত ২০

আপডেট সময় ০২:০৭:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৫

বেলাল উদ্দিন আহম্মদ :

০৮ জানুয়ারী (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

বিশ্ব ইজতেমার যোগদানের দাওয়াত নিয়ে মুরাদনগর  উপজেলার চাপিতলায় তাবলিগ জামায়াত ও সিরাজ পীরের অনুসারীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামায়াত অনুসারীদের প্রায় ৫টি মটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ করেছে তাবলিগ বিরোধি পীরের ভক্তরা।

স্থানীয়রা জানায়, বিশ্ব ইজতেমায় যোগদানের দাওয়াত নিয়ে  উপজেলার কোম্পানীগঞ্জের তাবলিগ জামায়াত মুয়াল্লিম কামরুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, আল আমিন, সোহেল মিয়া সহ ২০ জনের একটি প্রতিনিধি দল চাপিতলা গ্রামে গেলে ওই গ্রামের তাবলিগ বিরোধী পীর সিরাজুল ইসলামের অনুসারীরা তাদের  উপর হামলা চালায়। এ সময় মসজিদের মাইকে ঘোষনা দিয়ে তাবলিগ জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে ব্যাপক মারধর করে আটকে রেখে তাদের ৫টি  মটর সাইকেল পুড়িয়ে দেয় ও ৫টি মটর সাইকেল ভাংচুর করে।

এ ঘটনায় তাবলিগ জামায়াতের ২০ জনকে গুরতর আহত করে। তাবলিগ নেতৃবৃন্দকে আটকের খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে তাদের স্বজনরা কোম্পানীগঞ্জ বাজারে চাপিতলা গ্রামের ওই পীরের অনুসারীদের ৭/৮ ব্যবসা প্রািতষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে।

খবর পেয়ে মুরাদনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজিম উদ্দিন সহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনলেও বিষয়টি নিয়ে তাবলিগ জামায়াত ও পীরের অনুসারীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আছে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।