ঢাকা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ৯০ মিনিট ফোনালাপ করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

দীর্ঘ সাতমাস পর চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে ৯০ মিনিট আলাপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এই দুই দেশের অর্থনীতিই বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ। দুই প্রেসিডেন্টেই এই অর্থনীতি সংঘর্ষে না ফেলার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। তাদের আলাপে জলবায়ু পরিবর্তন, করোনাভাইরাস এবং বিভিন্ন অর্থনৈতিক ইস্যু উঠে এসেছে।

বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী আগ্রহের ওপর জোর দিয়েছেন। প্রতিযোগিতা যাতে সংঘর্ষে পরিণত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য দুই নেতার দায়িত্ব নিয়ে আলোচনাও করা হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দুই নেতার মধ্যে একটি বিস্তৃত ও কৌশলগত আলোচনা হয়েছে। আমাদের স্বার্থ যেখানে একত্রিত হয়- এমন ক্ষেত্র নিয়েও আলাপ হয়েছে। আবার যেসব ক্ষেত্রে আমাদের স্বার্থ, মূল্যবোধ এবং দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন হয়- সেগুলো নিয়েও কথা হয়েছে।

এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই কথোপকথনে অর্থনৈতিক ইস্যু, জলবায়ু পরিবর্তন এবং কোভিড-১৯ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, কথোপকথনটি ছিল অকপট এবং গভীর।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ৯০ মিনিট ফোনালাপ করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট

আপডেট সময় ০৪:৫৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

দীর্ঘ সাতমাস পর চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে ৯০ মিনিট আলাপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এই দুই দেশের অর্থনীতিই বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ। দুই প্রেসিডেন্টেই এই অর্থনীতি সংঘর্ষে না ফেলার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। তাদের আলাপে জলবায়ু পরিবর্তন, করোনাভাইরাস এবং বিভিন্ন অর্থনৈতিক ইস্যু উঠে এসেছে।

বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী আগ্রহের ওপর জোর দিয়েছেন। প্রতিযোগিতা যাতে সংঘর্ষে পরিণত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য দুই নেতার দায়িত্ব নিয়ে আলোচনাও করা হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দুই নেতার মধ্যে একটি বিস্তৃত ও কৌশলগত আলোচনা হয়েছে। আমাদের স্বার্থ যেখানে একত্রিত হয়- এমন ক্ষেত্র নিয়েও আলাপ হয়েছে। আবার যেসব ক্ষেত্রে আমাদের স্বার্থ, মূল্যবোধ এবং দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন হয়- সেগুলো নিয়েও কথা হয়েছে।

এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই কথোপকথনে অর্থনৈতিক ইস্যু, জলবায়ু পরিবর্তন এবং কোভিড-১৯ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, কথোপকথনটি ছিল অকপট এবং গভীর।