ঢাকা ০৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

প্রতি রাতেই খেলোয়াড়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন কর্তারা!

খেলা ধুলা ডেস্কঃ

ভারতের নারী ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক সোনা চৌধুরী বলেছেন, শুধু প্রতিভা দিয়ে দলে সুযোগ পাওয়া যায় না। দলে সুযোগ পেতে হলে টিম ম্যানেজমেন্টের লোকদের মনোরঞ্জন করতে হয়। তাদের সঙ্গে রাত কাটাতে হয়। জাতীয় নারী ফুটবল দলে জায়গা পেতে হলে কর্মকর্তাদের শয্যাসঙ্গিনীও হতে হয়।

সোনা চৌধুরী তার ‘গেম ইন গেম’ বইটিতে ভারতীয় নারী দলের এই অন্ধকার দিকটি তুলে ধরে দেশজুড়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছেন।

বইটিতে সোনা লিখেছেন, যখন জাতীয় দলের দেশের বাইরে কোনো খেলা থাকে তখন কোচ ও সচিব নারী খেলোয়াড়দের সঙ্গে একই কক্ষে থাকেন। প্রতি রাতেই কোনও না কোনও খেলোয়াড়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। তা না হলে দলে খেলার সুযোগ পাওয়া যায় না।

১৯৯৫ সালে জাতীয় দল অভিষেক হয় সোনা চৌধুরীরর। ৯৬ সালে তিনি অধিনায়ক নির্বাচিত হন। পায়ে চোটের কারণে ১৯৯৮ সালেই শেষ হয়ে যায় ক্যারিয়ার।

ট্যাগস

প্রতি রাতেই খেলোয়াড়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন কর্তারা!

আপডেট সময় ০৩:৩৫:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ মে ২০১৬

খেলা ধুলা ডেস্কঃ

ভারতের নারী ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক সোনা চৌধুরী বলেছেন, শুধু প্রতিভা দিয়ে দলে সুযোগ পাওয়া যায় না। দলে সুযোগ পেতে হলে টিম ম্যানেজমেন্টের লোকদের মনোরঞ্জন করতে হয়। তাদের সঙ্গে রাত কাটাতে হয়। জাতীয় নারী ফুটবল দলে জায়গা পেতে হলে কর্মকর্তাদের শয্যাসঙ্গিনীও হতে হয়।

সোনা চৌধুরী তার ‘গেম ইন গেম’ বইটিতে ভারতীয় নারী দলের এই অন্ধকার দিকটি তুলে ধরে দেশজুড়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছেন।

বইটিতে সোনা লিখেছেন, যখন জাতীয় দলের দেশের বাইরে কোনো খেলা থাকে তখন কোচ ও সচিব নারী খেলোয়াড়দের সঙ্গে একই কক্ষে থাকেন। প্রতি রাতেই কোনও না কোনও খেলোয়াড়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। তা না হলে দলে খেলার সুযোগ পাওয়া যায় না।

১৯৯৫ সালে জাতীয় দল অভিষেক হয় সোনা চৌধুরীরর। ৯৬ সালে তিনি অধিনায়ক নির্বাচিত হন। পায়ে চোটের কারণে ১৯৯৮ সালেই শেষ হয়ে যায় ক্যারিয়ার।