ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফের ৬ বছরের কারাদণ্ড সু চি’র

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

দুর্নীতির মামলায় মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চিকে আরও ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির সেনা শাসিত একটি আদালত। সোমবার (১৫ আগস্ট) সু চিকে দুর্নীতির চারটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে সাজা ঘোষণা করা হয়। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

সু চির বিচারপ্রক্রিয়ারসঙ্গে জড়িত এক সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ৭৭ বছর বয়সী সু চিকে স্বাস্থ্য ও শিক্ষার প্রচারে তার প্রতিষ্ঠিত সংস্থা ডাও খিন কি ফাউন্ডেশনের তহবিলের অপব্যবহার, সরকারি মালিকানাধীন জায়গা বিশেষ ছাড়ে লিজ গ্রহণ এবং নিয়ম লঙ্ঘন করে বাড়ি তৈরির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

ওই সূত্র একই সঙ্গে আরও বলেছেন, অং সান সু চির শারীরিক অবস্থা এখন ভালো। সর্বশেষ কারাদণ্ডের ব্যাপারে তিনি এখনো কোনো ধরনের মন্তব্য করেননি।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে। এর পর থেকে মিয়ানমারের নির্বাচিত এই নেত্রী সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আছেন। সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগর ভয়াবহ আগুন কয়ক কাটি টাকার ক্ষতি 

ফের ৬ বছরের কারাদণ্ড সু চি’র

আপডেট সময় ০৩:২১:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

দুর্নীতির মামলায় মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চিকে আরও ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির সেনা শাসিত একটি আদালত। সোমবার (১৫ আগস্ট) সু চিকে দুর্নীতির চারটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে সাজা ঘোষণা করা হয়। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

সু চির বিচারপ্রক্রিয়ারসঙ্গে জড়িত এক সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ৭৭ বছর বয়সী সু চিকে স্বাস্থ্য ও শিক্ষার প্রচারে তার প্রতিষ্ঠিত সংস্থা ডাও খিন কি ফাউন্ডেশনের তহবিলের অপব্যবহার, সরকারি মালিকানাধীন জায়গা বিশেষ ছাড়ে লিজ গ্রহণ এবং নিয়ম লঙ্ঘন করে বাড়ি তৈরির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

ওই সূত্র একই সঙ্গে আরও বলেছেন, অং সান সু চির শারীরিক অবস্থা এখন ভালো। সর্বশেষ কারাদণ্ডের ব্যাপারে তিনি এখনো কোনো ধরনের মন্তব্য করেননি।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে। এর পর থেকে মিয়ানমারের নির্বাচিত এই নেত্রী সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আছেন। সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে।