ঢাকা ০১:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরের স্কুলগুলোতে শিক্ষক সংকট

মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

রোজ বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫ ইং (মুরাদনগর বার্তা ডটকম)ঃ

বর্তমান সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন ও মোট জনসংখ্যার শতভাগ প্রাইমারী শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করলেও সব দিকে পিছিয়ে রয়েছে মুরাদনগর উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো। উপজেলায় ২০৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৬৩টিতে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক ও ১০৫টি বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে প্রশাসনিকসহ শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সাল থেকে পর্যায়ক্রমে প্রাইমারী স্কুলগুলোতে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষকদের পদোন্নতি দেয়ার কাজ বন্ধ থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদের শতকরা ৩৫ ভাগ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণ করা হয়। বাকি ৬৫ শতাংশ পূরণ করা হয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির মাধ্যমে। দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক না থাকা স্কুলগুলো হলো চন্দনাইল, পেন্নাই, মোহাম্মদপুর, শাগদা, করুইবাড়ী, মেটংঘর, বলিঘড়, হায়দরাবাদ পূর্ব, বারেশ্বর, সোনারামপুর, আন্দিকোট, জাড্ডা, হিরাপুর, পূর্ব ধইর, নবীয়াবাদ, গাজীপুর দক্ষিণ, ধনপতিখোলা, নওগাঁ উত্তর, পুষ্করিনিরপাড়, রঘুরামপুর, কইজুরী, রামপুর উত্তর, কৃষ্ণপুর, খোরুইল, কাজিয়াতল উত্তর, পোটিয়াজুরী, পান্তি, দইয়ারা এবং লক্ষ্মীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এএনএম মাহবুব আলম বলেন, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের শূন্য পদের তালিকা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।

ট্যাগস

মুরাদনগরের স্কুলগুলোতে শিক্ষক সংকট

আপডেট সময় ০২:৩০:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫

মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

রোজ বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫ ইং (মুরাদনগর বার্তা ডটকম)ঃ

বর্তমান সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন ও মোট জনসংখ্যার শতভাগ প্রাইমারী শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করলেও সব দিকে পিছিয়ে রয়েছে মুরাদনগর উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো। উপজেলায় ২০৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৬৩টিতে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক ও ১০৫টি বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে প্রশাসনিকসহ শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সাল থেকে পর্যায়ক্রমে প্রাইমারী স্কুলগুলোতে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষকদের পদোন্নতি দেয়ার কাজ বন্ধ থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদের শতকরা ৩৫ ভাগ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণ করা হয়। বাকি ৬৫ শতাংশ পূরণ করা হয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির মাধ্যমে। দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক না থাকা স্কুলগুলো হলো চন্দনাইল, পেন্নাই, মোহাম্মদপুর, শাগদা, করুইবাড়ী, মেটংঘর, বলিঘড়, হায়দরাবাদ পূর্ব, বারেশ্বর, সোনারামপুর, আন্দিকোট, জাড্ডা, হিরাপুর, পূর্ব ধইর, নবীয়াবাদ, গাজীপুর দক্ষিণ, ধনপতিখোলা, নওগাঁ উত্তর, পুষ্করিনিরপাড়, রঘুরামপুর, কইজুরী, রামপুর উত্তর, কৃষ্ণপুর, খোরুইল, কাজিয়াতল উত্তর, পোটিয়াজুরী, পান্তি, দইয়ারা এবং লক্ষ্মীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এএনএম মাহবুব আলম বলেন, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের শূন্য পদের তালিকা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।