ঢাকা ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে আগুনে পুড়ে ছাই ৪দোকান

আজিজুর রহমান রনিঃ

০২ এপ্রিল ২০১৫ ইং (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

বাবার জমি বিক্রি করে বিদেশে গিয়ে ছিলাম। সুবিধা করতে পারিনি। দেশে ফিরে, সমিতি থেকে কিস্তি নিয়ে ব্যবসায় মন দেই। কিস্তি দিয়ে সংসার চালিয়ে ভালই চলছিল দিন। হঠাৎ কোন কিছু বোঝে উঠার আগেই আগুন আমার স্বপ্ন পুড়ে ছাই করে দিল। কান্না জরিত কণ্ঠে এ কথাগুলো বলছিলেন, ব্যবসায়ী রমজান মিয়া।

গত বুধবার রাত ১০টায় কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা সদর ইউনিয়নের করিমপুর গ্রামে আগুনে ১ বসত ঘর ও ৪ দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে বিদ্যুৎতের সর্ট সার্কিট থেকে ওই আগুনের সূত্রপাত।

দোকান মালিক রমজান ও প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, গ্রাম্য বাজার। প্রতিদিনের মতো গত বুধবার রাতেও সবাই দোকান তালাদিয়ে জারজার বাসায় চলে যায়। রাত ১০টায় আগুনের লেলিহান শিখা দেখে আগুন আগুন বলে চিৎকার শুনে এলাকা বাসি জরো হয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার আগেই ১ বসত ঘর ও ৪ দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পুড়ে যাওয়া দোকান গুলো হলো, হালিম মিয়ার জুতার, জালাল মিয়ার কম্পিউটার, রমজান মিয়ার ঔষধ ও মুদির দোকান। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের ৫০ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে।

ট্যাগস

মুরাদনগর ভয়াবহ আগুন কয়ক কাটি টাকার ক্ষতি 

মুরাদনগরে আগুনে পুড়ে ছাই ৪দোকান

আপডেট সময় ১০:২৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ এপ্রিল ২০১৫

আজিজুর রহমান রনিঃ

০২ এপ্রিল ২০১৫ ইং (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

বাবার জমি বিক্রি করে বিদেশে গিয়ে ছিলাম। সুবিধা করতে পারিনি। দেশে ফিরে, সমিতি থেকে কিস্তি নিয়ে ব্যবসায় মন দেই। কিস্তি দিয়ে সংসার চালিয়ে ভালই চলছিল দিন। হঠাৎ কোন কিছু বোঝে উঠার আগেই আগুন আমার স্বপ্ন পুড়ে ছাই করে দিল। কান্না জরিত কণ্ঠে এ কথাগুলো বলছিলেন, ব্যবসায়ী রমজান মিয়া।

গত বুধবার রাত ১০টায় কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা সদর ইউনিয়নের করিমপুর গ্রামে আগুনে ১ বসত ঘর ও ৪ দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে বিদ্যুৎতের সর্ট সার্কিট থেকে ওই আগুনের সূত্রপাত।

দোকান মালিক রমজান ও প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, গ্রাম্য বাজার। প্রতিদিনের মতো গত বুধবার রাতেও সবাই দোকান তালাদিয়ে জারজার বাসায় চলে যায়। রাত ১০টায় আগুনের লেলিহান শিখা দেখে আগুন আগুন বলে চিৎকার শুনে এলাকা বাসি জরো হয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার আগেই ১ বসত ঘর ও ৪ দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পুড়ে যাওয়া দোকান গুলো হলো, হালিম মিয়ার জুতার, জালাল মিয়ার কম্পিউটার, রমজান মিয়ার ঔষধ ও মুদির দোকান। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের ৫০ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে।