ঢাকা ০৬:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনে ফাটল,আতংঙ্কে শিক্ষার্থীরা।

received_1587057544905078

মোঃ ইমন মিয়া, পূর্বধইর থেকে

মুরাদনগর উপজেলা ৩৪ নং খোষঘর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের লাইব্রেরী ও ক্লাশ
রুম পূর্ণনিমান ভবনটির ছাদের প্লাস্টার ও ঢালাই খসে পরছে। ফাটল ধরেছে দেয়ালের
একাধিক স্থানে। প্রায় দরজা-জানালা ভেঙ্গে খুলে খুলে পরে যাচ্ছে। -এর পরও ঝুঁকি নিয়ে এ ভবনে পাঠদান কার্যক্রম চলছে। এতে শিক্ষার্থীও শিক্ষকদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অতি সম্প্রতি
কয়েকবার ভুমিকম্পের কারণে এ অতঙ্ক বেড়ে গেছে। বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় কয়েকজন
বাসিন্দা সূত্রে জানাগেছে, ১৯৪১সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠত হয়। বর্তমানে
এখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬০০জন। ১৯৯৫-৯১৯৬সালে অর্থবছরে বিদ্যালয়টি
এলজিআরডি’র ফ্যসিলিটি বিভাগের ভবনটি পূর্ননিমান করেন। ভবন নিমানের
কয়েক বছর পরই -এর ছাদ ও দেয়াল ফাটল দেখা দেয়। ওই ফাটল দেখার পর ২০০০সালে
ফ্লোর পাকা ও চুনকাম করা হয়। ২০১৩ সালে ওই ফাটল উপর আবার সামান্য প্লাস্টার
করেন। তখন থেকে স্কুল প্রধান শিিক্ষকা মিনতী রানী শর্ম্মা ও সভাপতি মোঃ
অাবু জাহের ভূইয়া ,সহ সভাপ্রতি:মো: মুকবল হোসেন টি,এন,টি ত্রৈমাসিক
রিপোটে বার বার ঝুকিপূর্ণ ভবন উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়। বিদ্যালয়ের সহকারী
মো:সিরাজুল ইসলাম, ‌রোজিনা অাক্তার জানান, আমাদেও ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বেশী হওয়ায় বিকল্প কোনো ব্যাবস্থা না থাকায় ঝুঁকির মধ্যেই আমাদেও পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হচ্ছে। দিনদিন যে ভাবে ছাদেও বিভিন্ন অংশ ধসে পরছে, তাতে যে কোন সময় বড় ধরনের দুঘটনা ঘটার আশংঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এনিয়ে অভিভাবকদেরও
ভয়ের শেষ নেই। প্রধান শিিক্ষকা মিনতী রানী শর্ম্মাও বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি
মোঃ আবু জাহের ভূইয়া,সহ সভাপ্রতি মো:মুকবল হোসেন টি,এন,টি বলেন,
বিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি একাধিকবার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
অনেক শীর্ষ কর্মকর্তারাও বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছেন। কিন্তু এরপর কেউ
কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেননি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এএসএম মাহাবুব আলম জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন থাকা বিদ্যালয়েগুলোর তালিকায় মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়েছ্ প্রর্যাক্রমে ভবনগুলো সংস্কার ও নির্মানকাজ শুরু হবে।

ট্যাগস

মুরাদনগর ভয়াবহ আগুন কয়ক কাটি টাকার ক্ষতি 

মুরাদনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনে ফাটল,আতংঙ্কে শিক্ষার্থীরা।

আপডেট সময় ০৫:৩৪:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুন ২০১৫

received_1587057544905078

মোঃ ইমন মিয়া, পূর্বধইর থেকে

মুরাদনগর উপজেলা ৩৪ নং খোষঘর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের লাইব্রেরী ও ক্লাশ
রুম পূর্ণনিমান ভবনটির ছাদের প্লাস্টার ও ঢালাই খসে পরছে। ফাটল ধরেছে দেয়ালের
একাধিক স্থানে। প্রায় দরজা-জানালা ভেঙ্গে খুলে খুলে পরে যাচ্ছে। -এর পরও ঝুঁকি নিয়ে এ ভবনে পাঠদান কার্যক্রম চলছে। এতে শিক্ষার্থীও শিক্ষকদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অতি সম্প্রতি
কয়েকবার ভুমিকম্পের কারণে এ অতঙ্ক বেড়ে গেছে। বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় কয়েকজন
বাসিন্দা সূত্রে জানাগেছে, ১৯৪১সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠত হয়। বর্তমানে
এখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬০০জন। ১৯৯৫-৯১৯৬সালে অর্থবছরে বিদ্যালয়টি
এলজিআরডি’র ফ্যসিলিটি বিভাগের ভবনটি পূর্ননিমান করেন। ভবন নিমানের
কয়েক বছর পরই -এর ছাদ ও দেয়াল ফাটল দেখা দেয়। ওই ফাটল দেখার পর ২০০০সালে
ফ্লোর পাকা ও চুনকাম করা হয়। ২০১৩ সালে ওই ফাটল উপর আবার সামান্য প্লাস্টার
করেন। তখন থেকে স্কুল প্রধান শিিক্ষকা মিনতী রানী শর্ম্মা ও সভাপতি মোঃ
অাবু জাহের ভূইয়া ,সহ সভাপ্রতি:মো: মুকবল হোসেন টি,এন,টি ত্রৈমাসিক
রিপোটে বার বার ঝুকিপূর্ণ ভবন উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়। বিদ্যালয়ের সহকারী
মো:সিরাজুল ইসলাম, ‌রোজিনা অাক্তার জানান, আমাদেও ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বেশী হওয়ায় বিকল্প কোনো ব্যাবস্থা না থাকায় ঝুঁকির মধ্যেই আমাদেও পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হচ্ছে। দিনদিন যে ভাবে ছাদেও বিভিন্ন অংশ ধসে পরছে, তাতে যে কোন সময় বড় ধরনের দুঘটনা ঘটার আশংঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এনিয়ে অভিভাবকদেরও
ভয়ের শেষ নেই। প্রধান শিিক্ষকা মিনতী রানী শর্ম্মাও বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি
মোঃ আবু জাহের ভূইয়া,সহ সভাপ্রতি মো:মুকবল হোসেন টি,এন,টি বলেন,
বিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি একাধিকবার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
অনেক শীর্ষ কর্মকর্তারাও বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছেন। কিন্তু এরপর কেউ
কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেননি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এএসএম মাহাবুব আলম জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন থাকা বিদ্যালয়েগুলোর তালিকায় মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়েছ্ প্রর্যাক্রমে ভবনগুলো সংস্কার ও নির্মানকাজ শুরু হবে।