ঢাকা ১০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে মিথ্যা সংবাদ ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে সেবচ্ছাসেবক লীগের সংবাদ সম্মেলন

মোঃ মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব ও মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডক্টর আহসানুল আলম কিশোরের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে মুরাদনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

মঙ্গলবার দুপুরে মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডক্টর আহসানুল আলম কিশোরের উপজেলার কোম্পানীগঞ্জস্থ নিজ বাস ভবনে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আতিকুর রহমান হেলাল তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ২৬ জুলাই অনলাইনসহ কিছু প্রত্রিকা ও অনলাইন টিভিতে “মুরাদনগরে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদেও পদ-পদবী দেওয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার সংবাদ সম্মেলন” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন। একটি মহলের অপতৎপরতার অংশ হিসেবে উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে, ষড়যন্ত্রমূলক মনগড়া তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংাবদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংাবদ প্রকাশ করিয়েছে। মুরাদনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের পক্ষ থেকে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আতিকুর রহমান হেলাল আরো বলেন, প্রকাশিত সংবাদের সংবাদ সম্মেলনে আতিকুর রহমান কাজল উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। প্রকৃত পক্ষে কাজল কখনই স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন না? যে লোক স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত নেই, সে কি করে সাধারন সম্পাদকের পদ পায়! কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব ও মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডক্টর আহসানুল আলম কিশোর সাহেব আমার সাথে (আতিকুর রহমান হেলাল) এর সাথে স্বেচ্ছাসেবক লীগের হয়ে কাজ করার জন্য আতিকুর রহমান কাজলকে বলে। এরপর থেকেই কাজল বিভিন্ন স্থানে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক বলে পরিচয় দিতে থাকে এবং বিভিন্ন কমিটিতে পদ-পদবী দেওয়ার কথা বলে অর্থ বানিজ্য শুরু করে। তার এইসব কাজ কর্মে দলিয় ভাবে বাধা দেওয়া হলে, দলীয় লোকদের শত্রু মনে করে এবং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আহসানুল আলম কিশোরের কাছ থেকে উপজেলার বিভিন্ন কাজ কর্মে সহযোগিতা না পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে ও উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রচার করে।

এ সময় কাজলের অর্থ বিনিময়ের অভিযোগে করে আরো বক্তব্য রাখেন, উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি জাকারিয়া সরকার, সাঙ্গঠনিক সম্পাদক আফাজ উদ্দিন, রাব্বি, সাধারন সম্পাদক কাজী আলা উদ্দিন, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জাবেদ পাঠান প্রমূখ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে মিথ্যা সংবাদ ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে সেবচ্ছাসেবক লীগের সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ১১:১৪:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই ২০২১

মোঃ মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব ও মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডক্টর আহসানুল আলম কিশোরের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে মুরাদনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

মঙ্গলবার দুপুরে মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডক্টর আহসানুল আলম কিশোরের উপজেলার কোম্পানীগঞ্জস্থ নিজ বাস ভবনে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আতিকুর রহমান হেলাল তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ২৬ জুলাই অনলাইনসহ কিছু প্রত্রিকা ও অনলাইন টিভিতে “মুরাদনগরে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদেও পদ-পদবী দেওয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার সংবাদ সম্মেলন” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন। একটি মহলের অপতৎপরতার অংশ হিসেবে উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে, ষড়যন্ত্রমূলক মনগড়া তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংাবদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংাবদ প্রকাশ করিয়েছে। মুরাদনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের পক্ষ থেকে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আতিকুর রহমান হেলাল আরো বলেন, প্রকাশিত সংবাদের সংবাদ সম্মেলনে আতিকুর রহমান কাজল উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। প্রকৃত পক্ষে কাজল কখনই স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন না? যে লোক স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত নেই, সে কি করে সাধারন সম্পাদকের পদ পায়! কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব ও মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডক্টর আহসানুল আলম কিশোর সাহেব আমার সাথে (আতিকুর রহমান হেলাল) এর সাথে স্বেচ্ছাসেবক লীগের হয়ে কাজ করার জন্য আতিকুর রহমান কাজলকে বলে। এরপর থেকেই কাজল বিভিন্ন স্থানে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক বলে পরিচয় দিতে থাকে এবং বিভিন্ন কমিটিতে পদ-পদবী দেওয়ার কথা বলে অর্থ বানিজ্য শুরু করে। তার এইসব কাজ কর্মে দলিয় ভাবে বাধা দেওয়া হলে, দলীয় লোকদের শত্রু মনে করে এবং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আহসানুল আলম কিশোরের কাছ থেকে উপজেলার বিভিন্ন কাজ কর্মে সহযোগিতা না পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে ও উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রচার করে।

এ সময় কাজলের অর্থ বিনিময়ের অভিযোগে করে আরো বক্তব্য রাখেন, উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি জাকারিয়া সরকার, সাঙ্গঠনিক সম্পাদক আফাজ উদ্দিন, রাব্বি, সাধারন সম্পাদক কাজী আলা উদ্দিন, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জাবেদ পাঠান প্রমূখ।