ঢাকা ০৪:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

হোমনায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা

তপন সরকার, হোমনা প্রতিনিধিঃ

মুরাদনগর বার্তা টোয়েন্টিফোর ডটকমঃ কুমিল্লার হোমনায় বিয়ের চার মাস পর ঘরের তীরের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে তাছলিমা আক্তার ২৬ নামের এক গৃহবধু ।

শুক্রবার সকালে হোমনা থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে ।

জানা গেছে গত বৃহস্পতিবার সকাল ৭ টার দিকে উপজেলার কারারকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে । সে ঐ গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে আলম মিয়ার স্ত্রী । বিগত ৪ মাস পূর্বে আলম মিযা ও তাছলিমা আক্তার পালিয়ে বিয়ে করেন । তাছলিমা আক্তারের আগের সংসারের দু’টি ছেলে মেয়ে রয়েছে।

থানা ও এলাকাবাসি সূত্রে জানাগেছে, বিগত ৪ মাস পূর্বে কারার কান্দি গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে নির্মান শ্রমিক মো. আলম মিয়া ও মুরাদনগর উপজেলার মৃত হুমাযুন কবিরের দু’সন্তানের মা তাছলিমা আক্তার পরিবারের অমতে পারিয়ে বিয়ে করে । বিয়ের আগে তাছলিমা আক্তার তার সন্তানের কথা গোপন রাখে । এ নিয়ে স্বামী স্ত্রীরর মধ্যে প্রায় ঝগড়া বিবাদ হতো ।গত বৃহস্পতিবার রাতের একই ঘরে স্বামী স্ত্রী ঘুমিযে ছিল ।সকাল ৭ টার দিকে ঘরের তীরের সাথে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ রেখে আলম মিয়া পালিয়ে যায় ।পরে কারার কান্দি গ্রামের মৃত হাছন আলীর ছেলে মো. আবদুল আজিজ বাদি হয়ে হোমনা থানায় লিখিত আবেদন করলে পুলিশ তাছলিমার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে ময়নাতন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।

হোমনা থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি মো. আবুল ফয়সল বলেন, উদ্ধার কৃত ঝুলন্ত লাশটি অস্বাভাবিক মনে হয়েছে ।লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে । থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। মযনাতদন্তের রিপোর্ট পাবার পর আইনগত ব্যবস্থা নেযা হবে ।

ট্যাগস

হোমনায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা

আপডেট সময় ০২:৫৪:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ এপ্রিল ২০১৬

তপন সরকার, হোমনা প্রতিনিধিঃ

মুরাদনগর বার্তা টোয়েন্টিফোর ডটকমঃ কুমিল্লার হোমনায় বিয়ের চার মাস পর ঘরের তীরের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে তাছলিমা আক্তার ২৬ নামের এক গৃহবধু ।

শুক্রবার সকালে হোমনা থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে ।

জানা গেছে গত বৃহস্পতিবার সকাল ৭ টার দিকে উপজেলার কারারকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে । সে ঐ গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে আলম মিয়ার স্ত্রী । বিগত ৪ মাস পূর্বে আলম মিযা ও তাছলিমা আক্তার পালিয়ে বিয়ে করেন । তাছলিমা আক্তারের আগের সংসারের দু’টি ছেলে মেয়ে রয়েছে।

থানা ও এলাকাবাসি সূত্রে জানাগেছে, বিগত ৪ মাস পূর্বে কারার কান্দি গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে নির্মান শ্রমিক মো. আলম মিয়া ও মুরাদনগর উপজেলার মৃত হুমাযুন কবিরের দু’সন্তানের মা তাছলিমা আক্তার পরিবারের অমতে পারিয়ে বিয়ে করে । বিয়ের আগে তাছলিমা আক্তার তার সন্তানের কথা গোপন রাখে । এ নিয়ে স্বামী স্ত্রীরর মধ্যে প্রায় ঝগড়া বিবাদ হতো ।গত বৃহস্পতিবার রাতের একই ঘরে স্বামী স্ত্রী ঘুমিযে ছিল ।সকাল ৭ টার দিকে ঘরের তীরের সাথে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ রেখে আলম মিয়া পালিয়ে যায় ।পরে কারার কান্দি গ্রামের মৃত হাছন আলীর ছেলে মো. আবদুল আজিজ বাদি হয়ে হোমনা থানায় লিখিত আবেদন করলে পুলিশ তাছলিমার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে ময়নাতন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।

হোমনা থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি মো. আবুল ফয়সল বলেন, উদ্ধার কৃত ঝুলন্ত লাশটি অস্বাভাবিক মনে হয়েছে ।লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে । থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। মযনাতদন্তের রিপোর্ট পাবার পর আইনগত ব্যবস্থা নেযা হবে ।