ঢাকা ০২:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে আধিপত্ত বিস্তার নিয়ে যুবলীগ ও ছাত্রীগের সংঘর্ষ:আহত ১০

মুরাদনগর বার্তা ডেস্কঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ধামঘর ইউনিয়নের নহল চৌমুহনী গ্রামে বুধবার বিকেলে আধিপত্ত বিস্তার নিয়ে ইউনিয়ন যুবলীগ ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় গাড়ী ভাংচুড় হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে।

আহতদের উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাদিন রয়েছে। পুলিশ এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ২জনকে আটক করেছে।

আটককৃতরা হলেন, ড্রাইবার সুজন হাছান ও ধামঘর গ্রামের গোলাম মুস্তফার ছেলে মেহেদী হাছান (১৭)।

জানা যায়, গত রবিবার রাতে মুরাদনগর উপজেলার নহল গ্রামে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ধামঘর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবুল হাষেম ও ছাত্রলীগের সভাপতি মোর্শেদ আলম রাব্বীর লোকদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে দুই গ্রুপের লোকজন বুধবার বিকালে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে একটি মাইক্রোবাস ভাংচুর করা হয়। এ ঘটনায় উভয় গ্রামের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। এ সময় প্রায় ১ ঘণ্টা ঢাকা-মুরাদনগর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে।

মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। ঘটনাস্থল থেকে সুজন হাছান ও মেহেদি হাছান নামে ২ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের মুরাদনগর উপজেলান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিৎসাদেওয়া হচ্ছে।

ট্যাগস

মুরাদনগরে আধিপত্ত বিস্তার নিয়ে যুবলীগ ও ছাত্রীগের সংঘর্ষ:আহত ১০

আপডেট সময় ০৯:১৮:৫৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৬

মুরাদনগর বার্তা ডেস্কঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ধামঘর ইউনিয়নের নহল চৌমুহনী গ্রামে বুধবার বিকেলে আধিপত্ত বিস্তার নিয়ে ইউনিয়ন যুবলীগ ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় গাড়ী ভাংচুড় হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে।

আহতদের উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাদিন রয়েছে। পুলিশ এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ২জনকে আটক করেছে।

আটককৃতরা হলেন, ড্রাইবার সুজন হাছান ও ধামঘর গ্রামের গোলাম মুস্তফার ছেলে মেহেদী হাছান (১৭)।

জানা যায়, গত রবিবার রাতে মুরাদনগর উপজেলার নহল গ্রামে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ধামঘর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবুল হাষেম ও ছাত্রলীগের সভাপতি মোর্শেদ আলম রাব্বীর লোকদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে দুই গ্রুপের লোকজন বুধবার বিকালে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে একটি মাইক্রোবাস ভাংচুর করা হয়। এ ঘটনায় উভয় গ্রামের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। এ সময় প্রায় ১ ঘণ্টা ঢাকা-মুরাদনগর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে।

মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। ঘটনাস্থল থেকে সুজন হাছান ও মেহেদি হাছান নামে ২ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের মুরাদনগর উপজেলান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিৎসাদেওয়া হচ্ছে।