ঢাকা ০৭:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাদক, চাদাঁবাজ, সন্ত্রাসমুক্ত ও ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়ব —সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী খাইরুল ইসলাম সরকার মুরাদনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদ।

মো: আরিফুল ইসলাম, স্টাফ রির্পোটার, মুরাদনগরঃ

মুরাদনগর বার্তা ডটকমঃ চলতি বছরেই কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। মুরাদনগর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন এলাকায় এখনই নির্বাচনীহাওয়া বিরাজ করছে। নির্বাচনী তফসিল এখনো ঘোষনা না হলেও ইউনিয়ন এলাকাগুলোতে প্রর্থীরা দিনরাত প্রচারনায় ব্যস্ত রয়েছেন।
মুরাদনগর বার্তাকে মুরাদনগর সদর ইউনয়নে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ও সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মো: খাইরুল আলম সরকার সাক্ষৎকার প্রধান করেন।

এ ইউনিয়নে ৯টি ওয়ার্ড রয়েছে। ভোটার প্রায় ২৩ হাজার। মো: খাইরুল ইসলাম সরকার উপজেলা সদরের পাশবর্তী মধ্যনগর গ্রামের মৃত্য তাহের মিয়া সরকারের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবীদ। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই ছেলের জনক। তিনি ছাত্র জীবনে শেখ রাছেল শিশু কিশোর পরিষদের সভাপতি ছিলন। বর্তমানে কুমিল্লা উত্তর জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের একজন অন্যতম সদস্য ও মুরাদনগর উপজেলার সেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক।

মো: খাইরুল ইসলাম সরকার বলেন, আমি জনগণের সেবা করতে চাই তাই মাদক, চাদাঁবাজ, সন্ত্রাসমুক্ত ও একটি আধুনিক  ডিজিটাল ইউপি পরিষদ নির্মাণে সকলের সহযোগীতা চাই, ভোট নাগরিকের পবিত্র আমানত, নাগরিক এ আমানত সঠিক জায়গায় সঠিক সময়ে প্রয়োগ করবে এটা আমি বিশ্বাস করি। মানব সেবার মানুষিকতা থাকলে চেয়ারম্যান না  হয়েও সেবা করা যায় তবে জনপ্রতিনিধি হলে আরও বেশি সেবা দেয়ার মানুষিকতা তৈরী হয়।  আমি আমার ইউনিয়নে উন্নয়নের জোয়ার তুলব তা বলব না তবে আমি মানুষের পবিত্র রায়ে নির্বাচিত হলে মানুষের আমানত পাই-টু- পাই সংরক্ষণ করব। জনগণের আমানত রক্ষা ও সঠিক সময়ে পৌছে দেয়াও একটি ইবাদত।

তিনি আরও বলেন, আমার ইউনিয়নের প্রতিটি মানুষের কাছে একটাই দাবী আমি ‘সততা ও বিশ্বস্থতা প্রমাণ দেয়ার একবার সুযোগ চাই’ কথা দিচ্ছি আপনাদের প্রতিটি অমূল্য ভোটের মর্যাদা দিবো ইনশাআল্লাহ।

স্থানীয় এক চা বিক্রেতা এ প্রতিবেদককে জানায়, ‘‘দেশে ভোট আইলে আমগো কদর বাইড়্যা যায়, ভোট গেলে আর মনে থাহে না! তয় এবার যোগ্য প্রার্থী দেখখ্যাই ভোট দিমু, আগের মত ভুল করুম না’’ ।

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী খাইরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি  বলেন, অনেক বেশি প্রতিশ্রুতি দিয়ে পরে কিছু না করা এটা জনগণের সাথে তামাশা করা ছাড়া কিছু নয়, আমি প্রতিশ্রুতি কম দিবো জনগণই আমার কাজ দেখে  বুঝে নিবে আমি তাদের জন্য কি কাজ করছি। আর আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি মানুষ ইউনিয়নের সেবা পাওয়ার আশায় ইউনিয়ন কার্যালয়ে এসে কিভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে। এসব বিষয়গুলো আমাকে চেয়ারম্যান হওয়ার অনুপ্রেরনা দিয়েছে। অবহেলিত মানুষদের কাংখিত সেবা দেওয়ার জন্য আমি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছে পোষন করেছি।

মো: খাইরুল ইসলাম চৌধুরীর মুরাদনগর সদর ইউনিয়নে জন সমর্থন, প্রচার প্রচারণায়  এগিয়ে  থাকায়  আওয়ামীলীগের দলীয় নোকৗ প্রতিকে মনোনয়নের সবুজ সংকেতও তাঁর দিকে। তিনি নিরলস পরিশ্রম করে মানুষের বাড়ি-বাড়ি যেয়ে ও উঠোন বৈঠকের মাধ্যমে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে জনসচেতনতা মূলক আহবান করছেন।

ট্যাগস

মুরাদনগর ভয়াবহ আগুন কয়ক কাটি টাকার ক্ষতি 

মাদক, চাদাঁবাজ, সন্ত্রাসমুক্ত ও ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়ব —সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী খাইরুল ইসলাম সরকার মুরাদনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদ।

আপডেট সময় ১০:০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ মার্চ ২০১৬

মো: আরিফুল ইসলাম, স্টাফ রির্পোটার, মুরাদনগরঃ

মুরাদনগর বার্তা ডটকমঃ চলতি বছরেই কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। মুরাদনগর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন এলাকায় এখনই নির্বাচনীহাওয়া বিরাজ করছে। নির্বাচনী তফসিল এখনো ঘোষনা না হলেও ইউনিয়ন এলাকাগুলোতে প্রর্থীরা দিনরাত প্রচারনায় ব্যস্ত রয়েছেন।
মুরাদনগর বার্তাকে মুরাদনগর সদর ইউনয়নে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ও সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মো: খাইরুল আলম সরকার সাক্ষৎকার প্রধান করেন।

এ ইউনিয়নে ৯টি ওয়ার্ড রয়েছে। ভোটার প্রায় ২৩ হাজার। মো: খাইরুল ইসলাম সরকার উপজেলা সদরের পাশবর্তী মধ্যনগর গ্রামের মৃত্য তাহের মিয়া সরকারের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবীদ। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই ছেলের জনক। তিনি ছাত্র জীবনে শেখ রাছেল শিশু কিশোর পরিষদের সভাপতি ছিলন। বর্তমানে কুমিল্লা উত্তর জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের একজন অন্যতম সদস্য ও মুরাদনগর উপজেলার সেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক।

মো: খাইরুল ইসলাম সরকার বলেন, আমি জনগণের সেবা করতে চাই তাই মাদক, চাদাঁবাজ, সন্ত্রাসমুক্ত ও একটি আধুনিক  ডিজিটাল ইউপি পরিষদ নির্মাণে সকলের সহযোগীতা চাই, ভোট নাগরিকের পবিত্র আমানত, নাগরিক এ আমানত সঠিক জায়গায় সঠিক সময়ে প্রয়োগ করবে এটা আমি বিশ্বাস করি। মানব সেবার মানুষিকতা থাকলে চেয়ারম্যান না  হয়েও সেবা করা যায় তবে জনপ্রতিনিধি হলে আরও বেশি সেবা দেয়ার মানুষিকতা তৈরী হয়।  আমি আমার ইউনিয়নে উন্নয়নের জোয়ার তুলব তা বলব না তবে আমি মানুষের পবিত্র রায়ে নির্বাচিত হলে মানুষের আমানত পাই-টু- পাই সংরক্ষণ করব। জনগণের আমানত রক্ষা ও সঠিক সময়ে পৌছে দেয়াও একটি ইবাদত।

তিনি আরও বলেন, আমার ইউনিয়নের প্রতিটি মানুষের কাছে একটাই দাবী আমি ‘সততা ও বিশ্বস্থতা প্রমাণ দেয়ার একবার সুযোগ চাই’ কথা দিচ্ছি আপনাদের প্রতিটি অমূল্য ভোটের মর্যাদা দিবো ইনশাআল্লাহ।

স্থানীয় এক চা বিক্রেতা এ প্রতিবেদককে জানায়, ‘‘দেশে ভোট আইলে আমগো কদর বাইড়্যা যায়, ভোট গেলে আর মনে থাহে না! তয় এবার যোগ্য প্রার্থী দেখখ্যাই ভোট দিমু, আগের মত ভুল করুম না’’ ।

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী খাইরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি  বলেন, অনেক বেশি প্রতিশ্রুতি দিয়ে পরে কিছু না করা এটা জনগণের সাথে তামাশা করা ছাড়া কিছু নয়, আমি প্রতিশ্রুতি কম দিবো জনগণই আমার কাজ দেখে  বুঝে নিবে আমি তাদের জন্য কি কাজ করছি। আর আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি মানুষ ইউনিয়নের সেবা পাওয়ার আশায় ইউনিয়ন কার্যালয়ে এসে কিভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে। এসব বিষয়গুলো আমাকে চেয়ারম্যান হওয়ার অনুপ্রেরনা দিয়েছে। অবহেলিত মানুষদের কাংখিত সেবা দেওয়ার জন্য আমি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছে পোষন করেছি।

মো: খাইরুল ইসলাম চৌধুরীর মুরাদনগর সদর ইউনিয়নে জন সমর্থন, প্রচার প্রচারণায়  এগিয়ে  থাকায়  আওয়ামীলীগের দলীয় নোকৗ প্রতিকে মনোনয়নের সবুজ সংকেতও তাঁর দিকে। তিনি নিরলস পরিশ্রম করে মানুষের বাড়ি-বাড়ি যেয়ে ও উঠোন বৈঠকের মাধ্যমে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে জনসচেতনতা মূলক আহবান করছেন।