ঢাকা ০৪:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

গ্যাস্ট্রিক এখন প্রত্যেক মানুষের জন্যই সমস্যা। ব্যস্ত জীবনে এই সমস্যা সবাইকে কাবু করে রাখে। আর সমাধান? ওই ওষুধ। এত এত ওষুধ খাওয়ার পর নতুন জটিলতা বাড়তে শুরু করে। কিন্তু ওষুধ ছাড়া কি নিস্তার নেই? আছে তো বটেই। তবে শুনুন: 

শোওয়ার ভঙ্গিমার কথা ভাবুন
চিকিৎসকরা জানান, অনেক সময় শোয়ার ভঙ্গিমার ওপর অনেককিছু নির্ভর করে। বিছানায় মাথার অংশ কিছুটা উঁচু করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন। তবে একটার জায়গায় দুটো বালিশ ব্যবহারে সমাধান করার ধারণাও ভুল। এমনভাবে উঁচু করে রাখতে হবে মাথা যেন পেটে চাপ না পড়ে। এক্ষেত্রে খাটের পায়ার নিচে কাঠ বা উঁচু কিছু দিয়ে একপাশে কিছুটা উঁচু করে নিতে পারেন। 

খাবারে সতর্কতা
ওষুধ না খেয়ে গ্যাস থেকে নিস্তার পেতে হলে ঐ একটি পদ্ধতিতেই যেতে হবে। খাবারে সতর্কতা। গ্যাস্ট্রিক হলেই সব খাবার বন্ধ করতে হবে এমন ভাবনা ভুল। চিকিৎসকরা বলেন, খাওয়া ও ঘুমের মাঝে অন্তত তিন-দুই ঘণ্টার ফারাক রাখুন। একেবারে বেশি খেয়ে পেটে চাপ বাড়ানো যাবে না। 

ওজন কমান
যাদের ওজন বেশি তাদের গ্যাসের সমস্যা বেশি হতে পারে। এক্ষেত্রে সতর্কভাবে ওজন কমিয়ে ফেলতে হবে। 

মানসিক স্বাস্থ্য
মানসিক স্বাস্থ্য শরীরের সঙ্গে যুক্ত। মানসিক অবসাদ বা তিক্ততা থেকেও গ্যাসের চাপ বাড়ে। এক্ষেত্রে মানসিক সুস্থতার দিকে মনোযোগ দিন। 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে

আপডেট সময় ০৫:৩১:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

গ্যাস্ট্রিক এখন প্রত্যেক মানুষের জন্যই সমস্যা। ব্যস্ত জীবনে এই সমস্যা সবাইকে কাবু করে রাখে। আর সমাধান? ওই ওষুধ। এত এত ওষুধ খাওয়ার পর নতুন জটিলতা বাড়তে শুরু করে। কিন্তু ওষুধ ছাড়া কি নিস্তার নেই? আছে তো বটেই। তবে শুনুন: 

শোওয়ার ভঙ্গিমার কথা ভাবুন
চিকিৎসকরা জানান, অনেক সময় শোয়ার ভঙ্গিমার ওপর অনেককিছু নির্ভর করে। বিছানায় মাথার অংশ কিছুটা উঁচু করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন। তবে একটার জায়গায় দুটো বালিশ ব্যবহারে সমাধান করার ধারণাও ভুল। এমনভাবে উঁচু করে রাখতে হবে মাথা যেন পেটে চাপ না পড়ে। এক্ষেত্রে খাটের পায়ার নিচে কাঠ বা উঁচু কিছু দিয়ে একপাশে কিছুটা উঁচু করে নিতে পারেন। 

খাবারে সতর্কতা
ওষুধ না খেয়ে গ্যাস থেকে নিস্তার পেতে হলে ঐ একটি পদ্ধতিতেই যেতে হবে। খাবারে সতর্কতা। গ্যাস্ট্রিক হলেই সব খাবার বন্ধ করতে হবে এমন ভাবনা ভুল। চিকিৎসকরা বলেন, খাওয়া ও ঘুমের মাঝে অন্তত তিন-দুই ঘণ্টার ফারাক রাখুন। একেবারে বেশি খেয়ে পেটে চাপ বাড়ানো যাবে না। 

ওজন কমান
যাদের ওজন বেশি তাদের গ্যাসের সমস্যা বেশি হতে পারে। এক্ষেত্রে সতর্কভাবে ওজন কমিয়ে ফেলতে হবে। 

মানসিক স্বাস্থ্য
মানসিক স্বাস্থ্য শরীরের সঙ্গে যুক্ত। মানসিক অবসাদ বা তিক্ততা থেকেও গ্যাসের চাপ বাড়ে। এক্ষেত্রে মানসিক সুস্থতার দিকে মনোযোগ দিন।