ঢাকা ১০:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

রাশিয়ান লক্ষ্যবস্তুতে ইউক্রেনের ৬ বিমান হামলা

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

দক্ষিণ ইউক্রেনে বুধবার (১০ আগস্ট) রাশিয়ান লক্ষ্যবস্তুতে ছয়টি বিমান হামলা চালিয়েছে ইউক্রেনের বাহিনী। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী এই তথ্য জানিয়েছে। খবর সিএনএনের। 

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা রুশ বাহিনীর দখলকৃত খেরসনের বেরিসলাভ জেলায় হামলা করেছিল। এই হামলায় বাশটাঙ্কা ও বারভিঙ্কায় গোলাবারুদ ভাণ্ডার ধ্বংস হয়ে যায়।

তারা আরও বলেন, ডিনিপ্রো নদীর ধারে চেরভোনি মাইস্ক গ্রামে একটি রাশিয়ান কমান্ড পোস্ট ছিল। যা এই হামলায় ধ্বংস করা হয়েছে। 

ইউক্রেনীয় বাহিনীর দেশটির দক্ষিণে অভিযান চালানোর সময় এই তথ্যগুলো সামনে আসে। তবে সিএনএন এখন পর্যন্ত দেশটির সেনাবাহিনীর এই দাবিগুলো নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে পারেনি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। 

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা ১৬৯ দিনের মতো চলছে দেশ দুইটির সংঘাত। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোন লক্ষণ নেই। উলটো পূর্ব ইউক্রেনে দেশ দুইটির সংঘাত আরও বেড়ে যাচ্ছে। 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

রাশিয়ান লক্ষ্যবস্তুতে ইউক্রেনের ৬ বিমান হামলা

আপডেট সময় ০৩:১৭:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ অগাস্ট ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

দক্ষিণ ইউক্রেনে বুধবার (১০ আগস্ট) রাশিয়ান লক্ষ্যবস্তুতে ছয়টি বিমান হামলা চালিয়েছে ইউক্রেনের বাহিনী। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী এই তথ্য জানিয়েছে। খবর সিএনএনের। 

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা রুশ বাহিনীর দখলকৃত খেরসনের বেরিসলাভ জেলায় হামলা করেছিল। এই হামলায় বাশটাঙ্কা ও বারভিঙ্কায় গোলাবারুদ ভাণ্ডার ধ্বংস হয়ে যায়।

তারা আরও বলেন, ডিনিপ্রো নদীর ধারে চেরভোনি মাইস্ক গ্রামে একটি রাশিয়ান কমান্ড পোস্ট ছিল। যা এই হামলায় ধ্বংস করা হয়েছে। 

ইউক্রেনীয় বাহিনীর দেশটির দক্ষিণে অভিযান চালানোর সময় এই তথ্যগুলো সামনে আসে। তবে সিএনএন এখন পর্যন্ত দেশটির সেনাবাহিনীর এই দাবিগুলো নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে পারেনি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। 

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা ১৬৯ দিনের মতো চলছে দেশ দুইটির সংঘাত। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোন লক্ষণ নেই। উলটো পূর্ব ইউক্রেনে দেশ দুইটির সংঘাত আরও বেড়ে যাচ্ছে।