ঢাকা ০৬:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় মৃত গরুর মাংস বিক্রি নিয়ে তোলপাড় : হোটেল থেকে ৩০ কেজি উদ্ধার !

স্টাফ রির্পোটারঃ

কুমিল্লায় মৃত গরুর মাংস বিক্রির ঘটনায়  তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে । মাংস বিক্রেতা চাঁন্দুমিয়া স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ঘটনাটি প্রকাশ পায়। এ সময় স্থানীয় লোকজন আক্রমনাত্মক হয়ে ওঠে। পরে স্থানীয় ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা ওই মাংস দোকান ঘর বন্ধ করে দিলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।এসময় মাংস বিক্রেতা চান্দু পালিয়ে যায়। আজ  (১৯ অক্টোবর) বুধবার কুমিল্লার লাকসাম পৌরসভার জংশন কাঁচাবাজারে এ ঘটনা ঘটে

জানা যায়, মঙ্গলবার রাতে বাইনচাটিয়া গ্রামের সামিয়া বেগমের ৭/৮ মন ওজনের একটি জার্সি গরু হঠাৎ করে মারা যায়। মাংস বিক্রেতা চান্দু কসাই ওই মৃত গরুটি চামড়া ছাড়িয়ে মাংস কেটে পলিথিন ব্যাগে বাজারে নিয়ে আসে। মাংসগুলো রেলওয়ে জংশন বাজার, দৌলতগঞ্জ বাজার, বাইপাস ও রাজঘাট এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকার হোটেলগুলোতে সাপ্লাই দেয়।
এদিকে, জংশন বাজারের আগমনী হোটেলের রেস্তোরার ডীপ ফ্রিজ থেকে ৬টি পলিথিন প্যাকেটে প্রায় ৩০ কেজি মাংস উদ্ধার করে জনতা। হোটেল কর্মচারীরা করে স্বীকার করে জানান-আগেরদিন রাত ২টার দিকে কসাই চান্দু ৬টি পলিথিন প্যাকেটে মাংসগুলো রেখে যায় ।
এ বিষয়ে লাকসাম থানার ওসি মোঃ আবদুল্লাহ আল মাহফুজ জানান, বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

কুমিল্লায় মৃত গরুর মাংস বিক্রি নিয়ে তোলপাড় : হোটেল থেকে ৩০ কেজি উদ্ধার !

আপডেট সময় ০৫:২০:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৬
স্টাফ রির্পোটারঃ

কুমিল্লায় মৃত গরুর মাংস বিক্রির ঘটনায়  তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে । মাংস বিক্রেতা চাঁন্দুমিয়া স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ঘটনাটি প্রকাশ পায়। এ সময় স্থানীয় লোকজন আক্রমনাত্মক হয়ে ওঠে। পরে স্থানীয় ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা ওই মাংস দোকান ঘর বন্ধ করে দিলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।এসময় মাংস বিক্রেতা চান্দু পালিয়ে যায়। আজ  (১৯ অক্টোবর) বুধবার কুমিল্লার লাকসাম পৌরসভার জংশন কাঁচাবাজারে এ ঘটনা ঘটে

জানা যায়, মঙ্গলবার রাতে বাইনচাটিয়া গ্রামের সামিয়া বেগমের ৭/৮ মন ওজনের একটি জার্সি গরু হঠাৎ করে মারা যায়। মাংস বিক্রেতা চান্দু কসাই ওই মৃত গরুটি চামড়া ছাড়িয়ে মাংস কেটে পলিথিন ব্যাগে বাজারে নিয়ে আসে। মাংসগুলো রেলওয়ে জংশন বাজার, দৌলতগঞ্জ বাজার, বাইপাস ও রাজঘাট এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকার হোটেলগুলোতে সাপ্লাই দেয়।
এদিকে, জংশন বাজারের আগমনী হোটেলের রেস্তোরার ডীপ ফ্রিজ থেকে ৬টি পলিথিন প্যাকেটে প্রায় ৩০ কেজি মাংস উদ্ধার করে জনতা। হোটেল কর্মচারীরা করে স্বীকার করে জানান-আগেরদিন রাত ২টার দিকে কসাই চান্দু ৬টি পলিথিন প্যাকেটে মাংসগুলো রেখে যায় ।
এ বিষয়ে লাকসাম থানার ওসি মোঃ আবদুল্লাহ আল মাহফুজ জানান, বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।