ঢাকা ০৫:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় যুবলীগের হতে বাসের হেলপারকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

মোঃ মাসুম মুন্সী, স্টাফ রির্পোটারঃ

রোজ রোববার, ২৭ সেপ্টম্বর ২০১৫ (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):
কুমিল্লা সদরের সংরাইশ এলাকায় মো: সহিদ মিয়া (৪০) নামে এক বাসের হেলপারকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে।

নিহত সহিদ মিয়া কুমিল্লা সদরের জগন্নাথপুর এলাকার বাসিন্দা।

গত শনিবার সন্ধ্যায় সহিদ মিয়াকে কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে রাতে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০০৩ সালে সংরাইশ এলাকায় মুহিন নামে এক যুবককে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। ওই মামলায় স্থানীয় যুবলীগের নেতা জনু মিয়াকে প্রধান আসামি করা হয়। পরে জনু মিয়া ওই মামলা থেকে খালাস পান। এরপর থেকে বাদীর পরিবারের সঙ্গে জনু মিয়া গ্রুপের বিরোধ চলে আসছিল।

এদিকে, নিহত মুহিনের চাচা বাসের হেলপার সহিদ মিয়া সম্প্রতি স্থানীয় মাদক ব্যবসা ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠেন। শনিবার সন্ধ্যার আগে তাকে একা পেয়ে জনু মিয়ার লোকজন কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে রাতে তার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সামসুজ্জামান জানান, জনু মিয়া গ্রুপের লোকজন তাকে হত্যা করেছে বলে শুনেছি। মৃতদেহ মর্গে রয়েছে।

ট্যাগস

মুরাদনগরে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতামূলক প্রচারণা ও নেট ব্যাগ বিতরণ

কুমিল্লায় যুবলীগের হতে বাসের হেলপারকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

আপডেট সময় ০৯:৪৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫

মোঃ মাসুম মুন্সী, স্টাফ রির্পোটারঃ

রোজ রোববার, ২৭ সেপ্টম্বর ২০১৫ (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):
কুমিল্লা সদরের সংরাইশ এলাকায় মো: সহিদ মিয়া (৪০) নামে এক বাসের হেলপারকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে।

নিহত সহিদ মিয়া কুমিল্লা সদরের জগন্নাথপুর এলাকার বাসিন্দা।

গত শনিবার সন্ধ্যায় সহিদ মিয়াকে কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে রাতে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০০৩ সালে সংরাইশ এলাকায় মুহিন নামে এক যুবককে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। ওই মামলায় স্থানীয় যুবলীগের নেতা জনু মিয়াকে প্রধান আসামি করা হয়। পরে জনু মিয়া ওই মামলা থেকে খালাস পান। এরপর থেকে বাদীর পরিবারের সঙ্গে জনু মিয়া গ্রুপের বিরোধ চলে আসছিল।

এদিকে, নিহত মুহিনের চাচা বাসের হেলপার সহিদ মিয়া সম্প্রতি স্থানীয় মাদক ব্যবসা ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠেন। শনিবার সন্ধ্যার আগে তাকে একা পেয়ে জনু মিয়ার লোকজন কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে রাতে তার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সামসুজ্জামান জানান, জনু মিয়া গ্রুপের লোকজন তাকে হত্যা করেছে বলে শুনেছি। মৃতদেহ মর্গে রয়েছে।