ঢাকা ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় নৈশ প্রহরীর মরদেহ উদ্ধার

স্টাফ রির্পোটারঃ
কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার কোটবাড়িস্থ সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী আইয়ুব আলীর (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার সালমানপুর গ্রামের আশরাফ খানের ছেলে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সাল থেকে আইয়ুব আলী ওই প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করছিলেন। শুক্রবার রাতে তিনি ক্যাম্পাসে যান। শনিবার ভোরে ওই প্রতিষ্ঠানের কেয়ারটেকার খোরশেদ আলম ক্যাম্পাসে গিয়ে আইয়ুব আলীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানের রেজিস্ট্রার তারিকুল ইসলাম জানান, আইয়ুব আলীর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে প্রতিষ্ঠানের সিসিটিভির ফুটেজে গভীর রাতে মরদেহের পাশে কয়েকটি শিয়াল-কুকুর দেখা গেছে।
সদর দক্ষিণ মডেল থানার নজরুল ইসলাম জানান, ওই ব্যক্তির শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তবে তার বাম কান দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

কুমিল্লায় নৈশ প্রহরীর মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় ০১:৩১:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০১৭
স্টাফ রির্পোটারঃ
কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার কোটবাড়িস্থ সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী আইয়ুব আলীর (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার সালমানপুর গ্রামের আশরাফ খানের ছেলে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সাল থেকে আইয়ুব আলী ওই প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করছিলেন। শুক্রবার রাতে তিনি ক্যাম্পাসে যান। শনিবার ভোরে ওই প্রতিষ্ঠানের কেয়ারটেকার খোরশেদ আলম ক্যাম্পাসে গিয়ে আইয়ুব আলীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানের রেজিস্ট্রার তারিকুল ইসলাম জানান, আইয়ুব আলীর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে প্রতিষ্ঠানের সিসিটিভির ফুটেজে গভীর রাতে মরদেহের পাশে কয়েকটি শিয়াল-কুকুর দেখা গেছে।
সদর দক্ষিণ মডেল থানার নজরুল ইসলাম জানান, ওই ব্যক্তির শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তবে তার বাম কান দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল।