ঢাকা ০৫:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুষ্টিয়ার আদালত চত্বরে মাহমুদুর রহমানের ওপর হামলা

জাতীয় ডেস্কঃ
কুষ্টিয়ায় আদালত এলাকায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীদের হামলায় আহত হয়েছেন আমার দেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। আদালত এলাকায় দীর্ঘ সময় তাকে ঘিরে রেখেছিল ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীরা।
আজ রবিবার বিকাল ৪টার দিকে আদালত থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে এ ঘটনা ঘটে। পরে তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে যশোরের উদ্দেশে রওনা দেন।
দুপুরে কুষ্টিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারক এম এম মোর্শেদ ১০ হাজার টাকা জামানতে স্থায়ীভাবে তার জামিন মঞ্জুর করেন। এ সময় মাহবুবুর রহমান আদালতে হাজির ছিলেন। ছাত্রলীগের নেতারা আদালত চত্বরে মাহমুদুর রহমানকে অবরুদ্ধ  করে রাখে। তারা মাহমুদুর রহমানের বিচার চেয়ে আদালত চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল করে।
দুপুর ১টার দিকে তিনি সঙ্গীদের সঙ্গে আদালত থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে আদালত ভবনের প্রতিটি প্রবেশ দ্বারে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আটকে দেয়। এসময় তিনি পুনরায় আদালতের এজলাসে আশ্রয় নেন। দীর্ঘ সময় একই পরিবেশ বিরাজ করায় তিনি আদালতকে বিষয়টি জানান। পরে লিখিতভাবে পুলিশ প্রেটেকশনের জন্য তিনি আবেদন করেন। এসময় আদালতে মাহমুদুর রহমানের আইনজীবী কুষ্টিয়া ব্যারের সিনিয়র আইনজীবি প্রিন্সিপাল আমিরুল ইসলাম, বিএফইউজে মহাসচিব এম আব্দুল্লাহ, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমীসহ অনেকে তার সঙ্গে ছিলেন।
পরে তিনি আদালত এলাকা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে তার ওপর হামলা চালানো হয়।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম বাড়ি ভাঙচুর

কুষ্টিয়ার আদালত চত্বরে মাহমুদুর রহমানের ওপর হামলা

আপডেট সময় ০৩:৩৪:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুলাই ২০১৮
জাতীয় ডেস্কঃ
কুষ্টিয়ায় আদালত এলাকায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীদের হামলায় আহত হয়েছেন আমার দেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। আদালত এলাকায় দীর্ঘ সময় তাকে ঘিরে রেখেছিল ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীরা।
আজ রবিবার বিকাল ৪টার দিকে আদালত থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে এ ঘটনা ঘটে। পরে তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে যশোরের উদ্দেশে রওনা দেন।
দুপুরে কুষ্টিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারক এম এম মোর্শেদ ১০ হাজার টাকা জামানতে স্থায়ীভাবে তার জামিন মঞ্জুর করেন। এ সময় মাহবুবুর রহমান আদালতে হাজির ছিলেন। ছাত্রলীগের নেতারা আদালত চত্বরে মাহমুদুর রহমানকে অবরুদ্ধ  করে রাখে। তারা মাহমুদুর রহমানের বিচার চেয়ে আদালত চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল করে।
দুপুর ১টার দিকে তিনি সঙ্গীদের সঙ্গে আদালত থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে আদালত ভবনের প্রতিটি প্রবেশ দ্বারে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আটকে দেয়। এসময় তিনি পুনরায় আদালতের এজলাসে আশ্রয় নেন। দীর্ঘ সময় একই পরিবেশ বিরাজ করায় তিনি আদালতকে বিষয়টি জানান। পরে লিখিতভাবে পুলিশ প্রেটেকশনের জন্য তিনি আবেদন করেন। এসময় আদালতে মাহমুদুর রহমানের আইনজীবী কুষ্টিয়া ব্যারের সিনিয়র আইনজীবি প্রিন্সিপাল আমিরুল ইসলাম, বিএফইউজে মহাসচিব এম আব্দুল্লাহ, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমীসহ অনেকে তার সঙ্গে ছিলেন।
পরে তিনি আদালত এলাকা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে তার ওপর হামলা চালানো হয়।