ঢাকা ১০:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বিনিময়

জাতীয় ডেস্কঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ, যেখানে সকল ধর্ম, বর্ণ ও ধর্মমতের মানুষ তাদের নিজস্ব মর্যাদা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে বসবাস করে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে জন্ম নেয়, যেখানে ১৯৭১ সালে সকল ধর্মের মানুষ দেশকে স্বাধীন করার জন্য যুদ্ধ করেছিল। তাই জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে দেশের সকল মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগের অধিকার রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার বিকেলে গণভবনের সবুজ চত্বরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় এ কথা বলেন। তিনি বড়দিনের প্রাক্কালে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখী ও সমৃদ্ধ জীবন কামনা করেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে কাজ করার জন্য খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় আর্চবিশপ প্যাট্রিক রোজারিও পোপ ফ্রান্সিসের বাংলাদেশ সফরকালে তাঁর সরকারের সবধরনের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় সরকারের গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করে প্যাট্রিক ডি রোজারিও বলেন, সারা দেশ থেকে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোক ঢাকায় আসে এবং নিরাপদে তারা বাড়িতে ফিরেছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ভাইস প্রিন্সিপাল রেমন আরেঙ, বাংলাদেশ খ্রিশ্চিয়ান এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি জুয়েল আরেঙ এমপি, এসোসিয়েশনের সম্পাদক নির্মল রোজারিও এবং এশিয়া প্যাসেফিক এলায়েন্স অব ওয়াইএমসিএস সভাপতি মার্কাস গোমেজ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের উপস্থিতিতে বড়দিনের কেক কাটেন। প্রধানমন্ত্রী এসময় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে । ক্রিসমাস ক্যারল গান।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বিনিময়

আপডেট সময় ১২:০৮:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ, যেখানে সকল ধর্ম, বর্ণ ও ধর্মমতের মানুষ তাদের নিজস্ব মর্যাদা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে বসবাস করে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে জন্ম নেয়, যেখানে ১৯৭১ সালে সকল ধর্মের মানুষ দেশকে স্বাধীন করার জন্য যুদ্ধ করেছিল। তাই জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে দেশের সকল মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগের অধিকার রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার বিকেলে গণভবনের সবুজ চত্বরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় এ কথা বলেন। তিনি বড়দিনের প্রাক্কালে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখী ও সমৃদ্ধ জীবন কামনা করেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে কাজ করার জন্য খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় আর্চবিশপ প্যাট্রিক রোজারিও পোপ ফ্রান্সিসের বাংলাদেশ সফরকালে তাঁর সরকারের সবধরনের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় সরকারের গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করে প্যাট্রিক ডি রোজারিও বলেন, সারা দেশ থেকে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোক ঢাকায় আসে এবং নিরাপদে তারা বাড়িতে ফিরেছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ভাইস প্রিন্সিপাল রেমন আরেঙ, বাংলাদেশ খ্রিশ্চিয়ান এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি জুয়েল আরেঙ এমপি, এসোসিয়েশনের সম্পাদক নির্মল রোজারিও এবং এশিয়া প্যাসেফিক এলায়েন্স অব ওয়াইএমসিএস সভাপতি মার্কাস গোমেজ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের উপস্থিতিতে বড়দিনের কেক কাটেন। প্রধানমন্ত্রী এসময় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে । ক্রিসমাস ক্যারল গান।