ঢাকা ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চলে গেলেন বারী সিদ্দিকী

বিনোদন ডেস্কঃ
চলে গেলেন প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও বংশীবাদক বারী সিদ্দিকী। আধ্যাত্মিক ও লোকগানের এই প্রথিতযশা শিল্পী চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সোয়া দুটার পর রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। (ইন্নালিল্লাহে…রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে আর অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার, বাঁশিবাদক বারী সিদ্দিকী হৃদরোগ ছাড়াও কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন। গত ১৭ নভেম্বর রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে বারী সিদ্দিকীকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসক আবদুল ওয়াহাবের তত্ত্বাবধায়নে সাত দিন আইসিইইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হলেও তার অবস্থার অবনতি ঠেকানো যায়নি।

দীর্ঘদিন সঙ্গীতের সঙ্গে থাকলেও শিল্পী হিসেবে বারী সিদ্দিকী পরিচিতি পান ১৯৯৯ সালে। ঐ বছর লেখক-নির্মাতা হ‌ুমায়ূন আহমেদের ‘শ্রাবণ মেঘের দিন’ ছবিটি মুক্তি পায়। এই ছবিতে তিনি ছয়টি গান গেয়ে নতুন করে আলোচনায় আসেন। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সংগীত পরিচালক ও মুখ্য বাদ্যযন্ত্রশিল্পী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

চলে গেলেন বারী সিদ্দিকী

আপডেট সময় ০৭:০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৭
বিনোদন ডেস্কঃ
চলে গেলেন প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও বংশীবাদক বারী সিদ্দিকী। আধ্যাত্মিক ও লোকগানের এই প্রথিতযশা শিল্পী চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সোয়া দুটার পর রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। (ইন্নালিল্লাহে…রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে আর অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার, বাঁশিবাদক বারী সিদ্দিকী হৃদরোগ ছাড়াও কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন। গত ১৭ নভেম্বর রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে বারী সিদ্দিকীকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসক আবদুল ওয়াহাবের তত্ত্বাবধায়নে সাত দিন আইসিইইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হলেও তার অবস্থার অবনতি ঠেকানো যায়নি।

দীর্ঘদিন সঙ্গীতের সঙ্গে থাকলেও শিল্পী হিসেবে বারী সিদ্দিকী পরিচিতি পান ১৯৯৯ সালে। ঐ বছর লেখক-নির্মাতা হ‌ুমায়ূন আহমেদের ‘শ্রাবণ মেঘের দিন’ ছবিটি মুক্তি পায়। এই ছবিতে তিনি ছয়টি গান গেয়ে নতুন করে আলোচনায় আসেন। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সংগীত পরিচালক ও মুখ্য বাদ্যযন্ত্রশিল্পী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।