ঢাকা ০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চায়ের দোকান থেকে মাসে ৫ লাখ আয় করে নাগপুরের ইঞ্জিনিয়ার দম্পতি!

 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক সময় চা বিক্রেতা ছিলেন। সে গল্প সবাই জানলেও ভারতের এই ইঞ্জিনিয়ার দম্পতি কিন্তু বাজর গবেষণা করে চা বিক্রি করতে এসে সাফল্য পেয়েছেন। নিতিন বিয়ানি ও তার স্ত্রী পূজা ভারতের পুনে শহরে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। বর্তমানে ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে ভারতের নাগপুরে চা বিক্রি করছেন এই দম্পতি। চায়ের প্রতি ভালোবাসা ও নতুন কিছু করে দেখানোর উদ্যমী মনোভাবের কারণেই এখন তারা চা বিক্রেতা।
পাঁচ মাস আগে নাগপুরের সিএ রোডে সামনে ‘চা ভিলা’ নামে একটি চায়ের দোকান খোলেন। চায়ের এই দোকানে ২০ রকম আলাদা স্বাদের চা পাওয়া যায়। এছাড়া বিভিন্ন নাস্তাও বিক্রি করেন তারা।
নিতিন জানান, একজন চা প্রেমিক ইচ্ছা করলে হোয়াটসঅ্যাপ ও জোমাটো অ্যাপ দিয়েও অর্ডার করতে পারবেন। এছাড়া প্রতিদিন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও হাসপাতালেও চায়ের ডেলিভারি দেওয়া হয়।
নিতিন বলেন, এর মধ্যে আমরা অনেক লোক নিয়োগ করেছি এবং আমাদের যোগাযোগ প্রসারিত করতে চাচ্ছি। আমি গত ১০ বছর ধরে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন (আইবিএম) এর মতো বড় বড় কোম্পানিতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছি। তবে আমার স্ত্রী ও আমি নতুন কিছু করায় বেশ উদ্যমী ছিলাম। তাই চায়ের দোকানটি খুলে ফেলি। এখন আমাদের মাসিক আয় পাঁচ লাখ। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

চায়ের দোকান থেকে মাসে ৫ লাখ আয় করে নাগপুরের ইঞ্জিনিয়ার দম্পতি!

আপডেট সময় ০১:৪৭:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ এপ্রিল ২০১৮
 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক সময় চা বিক্রেতা ছিলেন। সে গল্প সবাই জানলেও ভারতের এই ইঞ্জিনিয়ার দম্পতি কিন্তু বাজর গবেষণা করে চা বিক্রি করতে এসে সাফল্য পেয়েছেন। নিতিন বিয়ানি ও তার স্ত্রী পূজা ভারতের পুনে শহরে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। বর্তমানে ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে ভারতের নাগপুরে চা বিক্রি করছেন এই দম্পতি। চায়ের প্রতি ভালোবাসা ও নতুন কিছু করে দেখানোর উদ্যমী মনোভাবের কারণেই এখন তারা চা বিক্রেতা।
পাঁচ মাস আগে নাগপুরের সিএ রোডে সামনে ‘চা ভিলা’ নামে একটি চায়ের দোকান খোলেন। চায়ের এই দোকানে ২০ রকম আলাদা স্বাদের চা পাওয়া যায়। এছাড়া বিভিন্ন নাস্তাও বিক্রি করেন তারা।
নিতিন জানান, একজন চা প্রেমিক ইচ্ছা করলে হোয়াটসঅ্যাপ ও জোমাটো অ্যাপ দিয়েও অর্ডার করতে পারবেন। এছাড়া প্রতিদিন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও হাসপাতালেও চায়ের ডেলিভারি দেওয়া হয়।
নিতিন বলেন, এর মধ্যে আমরা অনেক লোক নিয়োগ করেছি এবং আমাদের যোগাযোগ প্রসারিত করতে চাচ্ছি। আমি গত ১০ বছর ধরে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন (আইবিএম) এর মতো বড় বড় কোম্পানিতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছি। তবে আমার স্ত্রী ও আমি নতুন কিছু করায় বেশ উদ্যমী ছিলাম। তাই চায়ের দোকানটি খুলে ফেলি। এখন আমাদের মাসিক আয় পাঁচ লাখ। টাইমস অব ইন্ডিয়া।