ঢাকা ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টমেটো খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

স্বাস্থ্য ডেস্কঃ
টমেটোতে নানান রকম স্বাস্থ্যকর উপাদান রয়েছে। সালাদ বা তরকারি হিসেবে টমোটো খাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া জুস বানিয়েও টমোটো খাওয়া যেতে পারে। কেননা টমেটোর জুসকে বলা হয় ‘সুপার ফুড’। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। যা শরীর সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এছাড়াও টমোটো শরীরের নানাবিধ সমস্যা সমাধান করে। যেমন-
ত্বক ভালো রাখে
দাগমুক্ত ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে চাইলে রোজ এক গ্লাস করে টমেটোর জুস খাওয়া যেতে পারে। এটি চামড়া টান টান রাখে। ত্বকের কালো ছোপ দূর করে। সেইসঙ্গে ব্রণও নিরাময়ে ভূমিকা পালন করে।
ওজন কমায়
শরীরের পানির পরিমাণের ভারসাম্য বজায় রাখে টমেটো। এতে কম মাত্রার সোডিয়াম ও উচ্চ মাত্রার ফাইবার রয়েছে। যে কারণে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এর ফলে একদিনে যেমন ক্ষুধা লাগে না। অন্যদিকে শরীরও দুর্বল হয়ে পড়ে না।
বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়
টমেটোতে রয়েছে ক্লোরিন ও সালফার। যা শরীর থেকে বিষাক্ত বর্জ্য পদার্থগুলো বের করে দিতে সাহায্য করে। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিদিনের ডায়েটে এক গ্লাস জুস রাখার চেষ্টা করতে হবে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
টমেটোর জুসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। আর এই ফাইবার রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। তাই শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন এক গ্লাস করে টমেটোর জুস পান করা যেতে পারে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

টমেটো খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

আপডেট সময় ০২:০৯:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ মার্চ ২০১৭
স্বাস্থ্য ডেস্কঃ
টমেটোতে নানান রকম স্বাস্থ্যকর উপাদান রয়েছে। সালাদ বা তরকারি হিসেবে টমোটো খাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া জুস বানিয়েও টমোটো খাওয়া যেতে পারে। কেননা টমেটোর জুসকে বলা হয় ‘সুপার ফুড’। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। যা শরীর সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এছাড়াও টমোটো শরীরের নানাবিধ সমস্যা সমাধান করে। যেমন-
ত্বক ভালো রাখে
দাগমুক্ত ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে চাইলে রোজ এক গ্লাস করে টমেটোর জুস খাওয়া যেতে পারে। এটি চামড়া টান টান রাখে। ত্বকের কালো ছোপ দূর করে। সেইসঙ্গে ব্রণও নিরাময়ে ভূমিকা পালন করে।
ওজন কমায়
শরীরের পানির পরিমাণের ভারসাম্য বজায় রাখে টমেটো। এতে কম মাত্রার সোডিয়াম ও উচ্চ মাত্রার ফাইবার রয়েছে। যে কারণে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এর ফলে একদিনে যেমন ক্ষুধা লাগে না। অন্যদিকে শরীরও দুর্বল হয়ে পড়ে না।
বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়
টমেটোতে রয়েছে ক্লোরিন ও সালফার। যা শরীর থেকে বিষাক্ত বর্জ্য পদার্থগুলো বের করে দিতে সাহায্য করে। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিদিনের ডায়েটে এক গ্লাস জুস রাখার চেষ্টা করতে হবে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
টমেটোর জুসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। আর এই ফাইবার রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। তাই শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন এক গ্লাস করে টমেটোর জুস পান করা যেতে পারে।