ঢাকা ০৬:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিতাসে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে উপজেলা প্রশাসনের অনুদান প্রদান

নাজমুল করিম ফারুক, তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার তিতাসে বলরামপুর ইউনিয়নের মনাইরকান্দি গ্রামে রোববার রাতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার বিকাল ৫টায় এ অনুদান প্রদান করা হয়। উক্ত ঘটনায় মনাইরকান্দি গ্রামের ছাদেক মিয়ার তিন বছরের শিশু পুত্র ইয়ামিন হোসেন পুড়ে মারা যায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাত প্রায় সাড়ে ৭টায় উপজেলার মনাইরকান্দি গ্রামের মানসিক প্রতিবন্ধি ছাদেক মিয়ার দো-চালা টিনের বসত ঘরে কেরোসিনের বাতি (স্থানীয়ভাবে কুপি বলা হয়) থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। উক্ত ঘটনায় ছাদেক মিয়ার ছোট ছেলে ইয়ামিন পুড়ে মারা যায় এবং প্রায় ৫লাখ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়। এদিকে উক্ত ঘটনাটির খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে এবং বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারটির মাঝে সোমবার বিকালে ২ ব্যান্ডেল ডেউটিন এবং ৪টি কম্বল বিতরণ করা হয়।

এসময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মকিমা বেগম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ নোমান ও বলরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নূর নবীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও রাজনীতি ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

তিতাসে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে উপজেলা প্রশাসনের অনুদান প্রদান

আপডেট সময় ০৩:৫৮:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
নাজমুল করিম ফারুক, তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার তিতাসে বলরামপুর ইউনিয়নের মনাইরকান্দি গ্রামে রোববার রাতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার বিকাল ৫টায় এ অনুদান প্রদান করা হয়। উক্ত ঘটনায় মনাইরকান্দি গ্রামের ছাদেক মিয়ার তিন বছরের শিশু পুত্র ইয়ামিন হোসেন পুড়ে মারা যায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাত প্রায় সাড়ে ৭টায় উপজেলার মনাইরকান্দি গ্রামের মানসিক প্রতিবন্ধি ছাদেক মিয়ার দো-চালা টিনের বসত ঘরে কেরোসিনের বাতি (স্থানীয়ভাবে কুপি বলা হয়) থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। উক্ত ঘটনায় ছাদেক মিয়ার ছোট ছেলে ইয়ামিন পুড়ে মারা যায় এবং প্রায় ৫লাখ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়। এদিকে উক্ত ঘটনাটির খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে এবং বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারটির মাঝে সোমবার বিকালে ২ ব্যান্ডেল ডেউটিন এবং ৪টি কম্বল বিতরণ করা হয়।

এসময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মকিমা বেগম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ নোমান ও বলরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নূর নবীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও রাজনীতি ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন।