ঢাকা ০৪:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিতাসে খিচুড়ি পার্টি দেয়া যুবক করোনায় আক্রান্ত, ৪ গ্রাম লকডাউন

তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি :

কুমিল্লার তিতাস উপজেলার সদর কড়িকান্দি ইউনিয়নের বিরামকান্দি গ্রামের এক যুবকের শরীরে করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সরফরাজ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, শনাক্তের আগে ওই ব্যক্তি নিজ বাড়িতে খিচুড়ি পার্টি দেন। এরপর তার স্ত্রী উপজেলার ৪টি গ্রাম ঘুরে বেড়ান।পরে জানা যায় ওই ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত।

রিপোর্ট পাওয়ার পর পর বিরামকান্দিসহ ৪ গ্রাম লকডাউন করা হয়েছে বলে জানান তিতাস উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদা আক্তার।

তিনি বলেন, দুদিন আগে করোনার উপসর্গ নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এলে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরে বৃহস্পতিবার সন্ধায় ফলাফলে তার দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মেলে। শুনেছি সম্প্রতি ওই ব্যক্তি তার বাড়িতে খিচুড়ি পার্টি দেন এবং তার স্ত্রী উপজেলার মনাইকান্দি, গাজীপুর, সাগরফেনা ও বিরামকান্দি গ্রামে চষে বেড়িয়েছেন। আমরা সেই গ্রামগুলো লকডাউন করে দিয়েছি এবং গ্রামগুলোর বাসিন্দাদের নমুনা পরীক্ষা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

সিভিল সার্জন ডা. নিয়াতুজ্জামান জানান, আক্রান্ত ব্যক্তি ঢাকায় একটা চাল আড়তে কাজ করতেন। করোনা উপসর্গ দেখা যাওয়ায় গত ৮ তারিখে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। বৃহস্পতিবার ওই ব্যক্তির করোনা পজেটিভ রিপোর্ট আসে। আপাতত বাড়িতেই তার চিকিৎসা চলবে। পরে অবস্থা বুঝে উপজেলায় আইসোলেশনে নেয়া হবে তাকে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে মাদক, চাঁদাবাজি ও ভূমি দখলদারদের বিরুদ্ধে বিএনপির মাইকিং

তিতাসে খিচুড়ি পার্টি দেয়া যুবক করোনায় আক্রান্ত, ৪ গ্রাম লকডাউন

আপডেট সময় ০১:১৮:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ এপ্রিল ২০২০

তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি :

কুমিল্লার তিতাস উপজেলার সদর কড়িকান্দি ইউনিয়নের বিরামকান্দি গ্রামের এক যুবকের শরীরে করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সরফরাজ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, শনাক্তের আগে ওই ব্যক্তি নিজ বাড়িতে খিচুড়ি পার্টি দেন। এরপর তার স্ত্রী উপজেলার ৪টি গ্রাম ঘুরে বেড়ান।পরে জানা যায় ওই ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত।

রিপোর্ট পাওয়ার পর পর বিরামকান্দিসহ ৪ গ্রাম লকডাউন করা হয়েছে বলে জানান তিতাস উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদা আক্তার।

তিনি বলেন, দুদিন আগে করোনার উপসর্গ নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এলে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরে বৃহস্পতিবার সন্ধায় ফলাফলে তার দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মেলে। শুনেছি সম্প্রতি ওই ব্যক্তি তার বাড়িতে খিচুড়ি পার্টি দেন এবং তার স্ত্রী উপজেলার মনাইকান্দি, গাজীপুর, সাগরফেনা ও বিরামকান্দি গ্রামে চষে বেড়িয়েছেন। আমরা সেই গ্রামগুলো লকডাউন করে দিয়েছি এবং গ্রামগুলোর বাসিন্দাদের নমুনা পরীক্ষা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

সিভিল সার্জন ডা. নিয়াতুজ্জামান জানান, আক্রান্ত ব্যক্তি ঢাকায় একটা চাল আড়তে কাজ করতেন। করোনা উপসর্গ দেখা যাওয়ায় গত ৮ তারিখে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। বৃহস্পতিবার ওই ব্যক্তির করোনা পজেটিভ রিপোর্ট আসে। আপাতত বাড়িতেই তার চিকিৎসা চলবে। পরে অবস্থা বুঝে উপজেলায় আইসোলেশনে নেয়া হবে তাকে।