ঢাকা ০৬:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিতাস নদী খনন করার কাজ সমাপ্ত

তিতাস (কুমল্লা) প্রতিনিধিঃ

”উন্নত যোগাযোগ, উন্নত জীবন” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুমিল্লার তিতাসের কাঠালিয়া থেকে বাতাকান্দি হয়ে মাছিম পুর পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার তিতাস নদী খননের কাজ শেষ হয়েছে।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, সেকেন্ড রুরাল ট্রান্সপোর্ট ইমপ্রæভমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে গ্রামীন যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে কুমিল্লার তিতাস উপজেলার তিতাস নদী খনন প্রকল্প হাতে নেয়।

বুধবার দুপুরে প্রজেক্ট পরিদর্শন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আমির হোসেন এবং স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, সেকেন্ড রুরাল ট্রান্সপোর্ট ইমপ্রæভমেন্ট প্রজেক্টের কর্মকর্তারা।

এসময় তারা সাংবাদিকদের জানান, পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে কুমিল্লার কাঠালিয়া থেকে বাতাকান্দি হয়ে মাছিম পুর পর্যন্ত ১১ দশমিক ৩ কিলোমিটার খননের কাজ শেষ হয়েছে।

কর্তৃপক্ষ আরো জানান, এই প্রকল্পে প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। কিন্তু এই ভাবে নদী খনন করা গেলে বিকল্প যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কুমিল্লার হোমনা, তিতাস, মেঘনা উপজেলায় নৌপথের ব্যবহার বাড়বে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শেষে সুফল পেলে আগামীতে আরো নদী খননের কাজ করবে এলজিইডি। এই প্রকল্পের আওতায় নেত্রকোনা জেলায়ও কাজ চলছে।

হোমনা তিতাস আসনের  সংসদ সদস্য আমির হোসেন বলেন, এই প্রকল্পে বিকল্প যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরী ছাড়া নদীর তীরবর্তী কৃষকদের সহায়তা হবে। এলাকার গঞ্জগুলোতে ব্যবসা-বানিজ্য উন্নত হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

তিতাস নদী খনন করার কাজ সমাপ্ত

আপডেট সময় ০৪:২৫:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৬
তিতাস (কুমল্লা) প্রতিনিধিঃ

”উন্নত যোগাযোগ, উন্নত জীবন” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুমিল্লার তিতাসের কাঠালিয়া থেকে বাতাকান্দি হয়ে মাছিম পুর পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার তিতাস নদী খননের কাজ শেষ হয়েছে।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, সেকেন্ড রুরাল ট্রান্সপোর্ট ইমপ্রæভমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে গ্রামীন যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে কুমিল্লার তিতাস উপজেলার তিতাস নদী খনন প্রকল্প হাতে নেয়।

বুধবার দুপুরে প্রজেক্ট পরিদর্শন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আমির হোসেন এবং স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, সেকেন্ড রুরাল ট্রান্সপোর্ট ইমপ্রæভমেন্ট প্রজেক্টের কর্মকর্তারা।

এসময় তারা সাংবাদিকদের জানান, পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে কুমিল্লার কাঠালিয়া থেকে বাতাকান্দি হয়ে মাছিম পুর পর্যন্ত ১১ দশমিক ৩ কিলোমিটার খননের কাজ শেষ হয়েছে।

কর্তৃপক্ষ আরো জানান, এই প্রকল্পে প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। কিন্তু এই ভাবে নদী খনন করা গেলে বিকল্প যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কুমিল্লার হোমনা, তিতাস, মেঘনা উপজেলায় নৌপথের ব্যবহার বাড়বে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শেষে সুফল পেলে আগামীতে আরো নদী খননের কাজ করবে এলজিইডি। এই প্রকল্পের আওতায় নেত্রকোনা জেলায়ও কাজ চলছে।

হোমনা তিতাস আসনের  সংসদ সদস্য আমির হোসেন বলেন, এই প্রকল্পে বিকল্প যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরী ছাড়া নদীর তীরবর্তী কৃষকদের সহায়তা হবে। এলাকার গঞ্জগুলোতে ব্যবসা-বানিজ্য উন্নত হবে।