ঢাকা ০২:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রতারণা করে ৪৯ সন্তানের পিতা এই ডাক্তার!

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

তাঁর ক্লিনিকে সন্তান হয় না এমন মহিলাদের লাইন লেগে থাকত আইভিএফ পদ্ধতিতে মা হওয়ার জন্য। অথচ ডোনারের শুক্রানুর বদলে একের পর এক মহিলাদের শরীরে নিজের শুক্রাণু ঢুকিয়ে দিতেন নেদারল্যান্ডের এক ডাক্তার। এইভাবে ৪৯ জন সন্তানের পিতা হয়েছেন তিনি।

২০১৭ সালে ৮৯ বছর বয়সেই মৃত্যু হয় জান কারবাট নামের ওই ডাচ চিকিৎসকের৷ এর আগে ২০০৯ সালে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল তাঁর ওই আইভিএফ ক্লিনিক। সম্প্রতি ক্লিনিকের মাধ্যমে জন্ম নেয়া ব্যক্তিদের ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে কারবাটের প্রতারণা ধরা পড়ে।

শুক্রবার তার ক্লিনিক থেকে আইভিএফ করিয়ে মা হওয়া ৪৯ জন মহিলার সন্তানের ডিএনএ পরীক্ষা করানো হয়। পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে, ওই ৪৯ সন্তানই ওই চিকিৎসকের শুক্রাণুতেই জন্ম নিয়েছেন।

জানা গেছে, নিজের জীবদ্দশায় ৬০ সন্তানের বাবা হয়েছেন বলে নিজেই ডিএনএ পরীক্ষা করিয়েছিলেন জান কারবেট। সেই রিপোর্ট এতদিন আদালতের কাছে সুরক্ষিত ছিল৷ এমনকী মৃত্যুর আগে ওই চিকিৎসক তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ স্বীকার করে গিয়েছিলেন বলেও জানানো হয়েছে। তবে কোন শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়নি তাকে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় মুরাদনগরে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

প্রতারণা করে ৪৯ সন্তানের পিতা এই ডাক্তার!

আপডেট সময় ১১:১৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ এপ্রিল ২০১৯
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

তাঁর ক্লিনিকে সন্তান হয় না এমন মহিলাদের লাইন লেগে থাকত আইভিএফ পদ্ধতিতে মা হওয়ার জন্য। অথচ ডোনারের শুক্রানুর বদলে একের পর এক মহিলাদের শরীরে নিজের শুক্রাণু ঢুকিয়ে দিতেন নেদারল্যান্ডের এক ডাক্তার। এইভাবে ৪৯ জন সন্তানের পিতা হয়েছেন তিনি।

২০১৭ সালে ৮৯ বছর বয়সেই মৃত্যু হয় জান কারবাট নামের ওই ডাচ চিকিৎসকের৷ এর আগে ২০০৯ সালে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল তাঁর ওই আইভিএফ ক্লিনিক। সম্প্রতি ক্লিনিকের মাধ্যমে জন্ম নেয়া ব্যক্তিদের ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে কারবাটের প্রতারণা ধরা পড়ে।

শুক্রবার তার ক্লিনিক থেকে আইভিএফ করিয়ে মা হওয়া ৪৯ জন মহিলার সন্তানের ডিএনএ পরীক্ষা করানো হয়। পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে, ওই ৪৯ সন্তানই ওই চিকিৎসকের শুক্রাণুতেই জন্ম নিয়েছেন।

জানা গেছে, নিজের জীবদ্দশায় ৬০ সন্তানের বাবা হয়েছেন বলে নিজেই ডিএনএ পরীক্ষা করিয়েছিলেন জান কারবেট। সেই রিপোর্ট এতদিন আদালতের কাছে সুরক্ষিত ছিল৷ এমনকী মৃত্যুর আগে ওই চিকিৎসক তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ স্বীকার করে গিয়েছিলেন বলেও জানানো হয়েছে। তবে কোন শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়নি তাকে।