ঢাকা ০৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাঞ্ছারামপুরে ৭ ভূয়া সাংবাদিক আটক

ফয়সল আহমেদ খান,বাঞ্ছারামপুর ( ব্রাহ্মনবাড়িয়ার) প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মনবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের দরিকান্দির ভোরের বাজার এলাকা হতে ৭ জন ভূয়া সাংবাদিক, পুলিশসহ বিভিন্ন রকম প্রতারককে অাটক করেছে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তাদের আটক করা হয়।

আটককুতরা হলো, ০১। দেওয়ান নাঈম আহম্মেদ (৩২), পিতা-মৃত দেওয়ান গিয়াস উদ্দিন,  সাং-বাড়ি নং-৮, সেকশন-৩, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-কুমিল্লা, ২। প্রশান্ত চক্রবর্তী (২৪), পিতা-মৃত বিমল চক্রবর্তী, সাং-ছিকুটিয়া (ঠাকুর বাড়ী), থানা-শাহারাস্তি, জেলা-চাঁদপুর, ৩। মোঃ খাইরুল ইসলাম সজিব (১৯), পিতা-মোঃ খলিলুর রহমান,  সাং-পয়েলগাছা, থানা-বরুড়া, জেলা-কুমিল্লা, ৪। মনোরঞ্জন দাশ (২৬), পিতা-মৃত অরূন দাশ, ৫। মিঠুন চন্দ্র দাশ (১৯), পিতা-অমুল্ল চন্দ্র দাশ, উভয় সাং-জল্লি, জীবনগঞ্জ, থানা-নবীনগর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৬। সুমন চন্দ্র দাশ (২০), পিতা-মৃত রাখাল চন্দ্র দাশ,  ৭। দিলীপ চন্দ্র দাশ (২৫), পিতা-হরলাল চন্দ্র দাশ,উভয় সাং-কৃষ্ণনগর, দড়িকান্দি, থানা-বাঞ্ছারামপুর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়ারা

পুলিশের জানায়, বাঞ্ছারামপুর থানাধীন দড়িকান্দি ইউনিয়নের ভোরের বাজার এলাকায় কিছু যুবক প্রতারনা মুলক পুলিশ ও সরকারী কর্মচারী পরিচয় দিয়ে একটি কালো রংয়ের প্রাইভেটকারের গ্লাসে পুলিশ ও সাংবাদিক লিখে ঘুরাঘুরি করায় সন্দেহ হলে বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ তাহাদেরক পুলিশ আইডি কার্ড প্রদর্শণ করার জন্য অনুরোধ করিলে আইডি কার্ড প্রদর্শন করিতে না পারায় তাহাদেরকে গ্রেফতার করে।

একপর্যায় আসামীরা জানান সাধারন মানুষকে সরকারী চাকুরী দিবে বলে বিভিন্ন সময়ে পুলিশ ও সাংবাদিক নামটি ব্যবহার করতেন। এই সংক্রান্তে থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করে আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে পরকীয়ায় বাধা দেওয়ায় খুন লাশ গুম

বাঞ্ছারামপুরে ৭ ভূয়া সাংবাদিক আটক

আপডেট সময় ০১:৫৪:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯

ফয়সল আহমেদ খান,বাঞ্ছারামপুর ( ব্রাহ্মনবাড়িয়ার) প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মনবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের দরিকান্দির ভোরের বাজার এলাকা হতে ৭ জন ভূয়া সাংবাদিক, পুলিশসহ বিভিন্ন রকম প্রতারককে অাটক করেছে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তাদের আটক করা হয়।

আটককুতরা হলো, ০১। দেওয়ান নাঈম আহম্মেদ (৩২), পিতা-মৃত দেওয়ান গিয়াস উদ্দিন,  সাং-বাড়ি নং-৮, সেকশন-৩, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-কুমিল্লা, ২। প্রশান্ত চক্রবর্তী (২৪), পিতা-মৃত বিমল চক্রবর্তী, সাং-ছিকুটিয়া (ঠাকুর বাড়ী), থানা-শাহারাস্তি, জেলা-চাঁদপুর, ৩। মোঃ খাইরুল ইসলাম সজিব (১৯), পিতা-মোঃ খলিলুর রহমান,  সাং-পয়েলগাছা, থানা-বরুড়া, জেলা-কুমিল্লা, ৪। মনোরঞ্জন দাশ (২৬), পিতা-মৃত অরূন দাশ, ৫। মিঠুন চন্দ্র দাশ (১৯), পিতা-অমুল্ল চন্দ্র দাশ, উভয় সাং-জল্লি, জীবনগঞ্জ, থানা-নবীনগর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৬। সুমন চন্দ্র দাশ (২০), পিতা-মৃত রাখাল চন্দ্র দাশ,  ৭। দিলীপ চন্দ্র দাশ (২৫), পিতা-হরলাল চন্দ্র দাশ,উভয় সাং-কৃষ্ণনগর, দড়িকান্দি, থানা-বাঞ্ছারামপুর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়ারা

পুলিশের জানায়, বাঞ্ছারামপুর থানাধীন দড়িকান্দি ইউনিয়নের ভোরের বাজার এলাকায় কিছু যুবক প্রতারনা মুলক পুলিশ ও সরকারী কর্মচারী পরিচয় দিয়ে একটি কালো রংয়ের প্রাইভেটকারের গ্লাসে পুলিশ ও সাংবাদিক লিখে ঘুরাঘুরি করায় সন্দেহ হলে বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ তাহাদেরক পুলিশ আইডি কার্ড প্রদর্শণ করার জন্য অনুরোধ করিলে আইডি কার্ড প্রদর্শন করিতে না পারায় তাহাদেরকে গ্রেফতার করে।

একপর্যায় আসামীরা জানান সাধারন মানুষকে সরকারী চাকুরী দিবে বলে বিভিন্ন সময়ে পুলিশ ও সাংবাদিক নামটি ব্যবহার করতেন। এই সংক্রান্তে থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করে আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়।