ঢাকা ০৬:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাঞ্ছারামপুর হবে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, মাদকমুক্ত শিক্ষানগরী ” -মতিয়ূর রহমান জালু

ফয়সল আহমেদ খান, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি :

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও প্রবীণ নেতা মতিয়ূর রহমান জালু  বলেছেন,

দলের নাম ভাঙিয়ে কেউ চাঁদাবাজি, লুটপাট ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করলে তাকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না। কেউ চাঁদা চাইলে ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম করলে তাকে বেঁধে রেখে আমাদের খবর দেবেন। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাঞ্ছারামপুর সদর  উপজেলার বড়বাড়ি মহল্লায় বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া রোগমুক্তি এবং জুলাই মাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য নিহত সকল শহীদদের স্থরনে দোয়া মাহফিলের এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মো.ইব্রাহিম সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি আরো বলেন, এক মাস হলো ছাত্র-জনতার আত্মদানের মধ্য দিয়ে আমরা একটি জুলুম বাজ ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার থেকে মুক্তি পেয়েছি। আমাদের সম্পূর্ণ বিজয় এখনো হয়নি। আমরা কেবলমাত্র একটা ধাপ পার হয়েছি। আরো অনেক ধাপ বাকি আছে।সে ধাপে পৌঁছতে হলে আমাদের এখন ধৈর্য সহকারে জনগণের পাশে থাকতে হবে।

উপজেলা জাসাসের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লিটন সরকার বলেন, আমরা যেন কোনো অবস্থাতেই শুনতে না পাই, দলের কোনো নেতাকর্মী চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস ও লুটপাট করছে। এটা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। কারো বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগ পেলে তাকে শাস্তির মুখোমুখি করা হবে।

এ সময় উপজেলা বিএনপি নেতা কামরুল ইসলাম, আজাদ হোসেন, জাকির হোসেন, আবু কাউসার,ইকবাল হোসেন,হাবিবুর রহমান হবি সহ উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির বিপুল পরিমাণ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে সালিশি বৈঠকে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন, আহত ৩

বাঞ্ছারামপুর হবে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, মাদকমুক্ত শিক্ষানগরী ” -মতিয়ূর রহমান জালু

আপডেট সময় ০৩:০০:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফয়সল আহমেদ খান, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি :

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও প্রবীণ নেতা মতিয়ূর রহমান জালু  বলেছেন,

দলের নাম ভাঙিয়ে কেউ চাঁদাবাজি, লুটপাট ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করলে তাকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না। কেউ চাঁদা চাইলে ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম করলে তাকে বেঁধে রেখে আমাদের খবর দেবেন। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাঞ্ছারামপুর সদর  উপজেলার বড়বাড়ি মহল্লায় বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া রোগমুক্তি এবং জুলাই মাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য নিহত সকল শহীদদের স্থরনে দোয়া মাহফিলের এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মো.ইব্রাহিম সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি আরো বলেন, এক মাস হলো ছাত্র-জনতার আত্মদানের মধ্য দিয়ে আমরা একটি জুলুম বাজ ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার থেকে মুক্তি পেয়েছি। আমাদের সম্পূর্ণ বিজয় এখনো হয়নি। আমরা কেবলমাত্র একটা ধাপ পার হয়েছি। আরো অনেক ধাপ বাকি আছে।সে ধাপে পৌঁছতে হলে আমাদের এখন ধৈর্য সহকারে জনগণের পাশে থাকতে হবে।

উপজেলা জাসাসের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লিটন সরকার বলেন, আমরা যেন কোনো অবস্থাতেই শুনতে না পাই, দলের কোনো নেতাকর্মী চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস ও লুটপাট করছে। এটা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। কারো বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগ পেলে তাকে শাস্তির মুখোমুখি করা হবে।

এ সময় উপজেলা বিএনপি নেতা কামরুল ইসলাম, আজাদ হোসেন, জাকির হোসেন, আবু কাউসার,ইকবাল হোসেন,হাবিবুর রহমান হবি সহ উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির বিপুল পরিমাণ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।