ঢাকা ০২:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে পুত্র হত্যার অভিযোগে মা জেল হাজতে

মো: আবুল খায়ের, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

রোজ সোমবার, ২৩ নভেম্বর ২০১৫ইং(মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার জাহাপুর গ্রামে পরকীয়ার প্রেমের জের ধরে শিশু পুত্র ফয়সাল হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রোববার বিকেলে মা নিলুফা বেগমকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

জানা যায়, উপজেলার জাহাপুর গ্রামের মিরু হোসেনের সাথে পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে একই গ্রামে হোসেন মিয়ার স্ত্রী নিলুফা বেগমের সাথে। ঘটনাটি জানাজানি হলে নিলুফা বেগমকে চাপ প্রয়োগ করে স্বামী । স্বামী হোসেন মিয়াকে ফাঁসাতে নিলুফার যোগসাজশে মিরু হোসেন  শিশু ফয়সাল(৭)কে গত ২৮ জুলাই খুন করে লাশ গোমতি নদীতে ফেলে দেয়। গত ৩০ জুলাই পুলিশ পাশ্ববর্তী তিতাস উপজেলার খানেবাড়ী গোমতী নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করে। পরে নিলুফা বেগম বাদী হয়ে তার স্বামী (ফয়সালের বাবা) হোসেন মিয়া এবং চাচা নজরুল ইসলামকে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাদেরকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করে। পরে মোবাইল ফোনের সুত্র ধরে পুলিশ ঘটনার রহস্য উদঘাটন করে মিরুকে আটক করে জেল হাজতে পাঠায়।

তবে ধরা পড়েনি মা নিলুফা বেগম গত রোববার সে কুমিল্লার আদালতে হাজির হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে প্রেরন করে।

ট্যাগস

তারেক রহমান ও কায়কোবাদ মিথ্যা মামলা থেকে খালাস পাওয়ায় মুরাদনগরে মসজিদে দোয়া ও মন্দিরে প্রার্থনা

মুরাদনগরে পুত্র হত্যার অভিযোগে মা জেল হাজতে

আপডেট সময় ০৩:২৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ নভেম্বর ২০১৫

মো: আবুল খায়ের, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

রোজ সোমবার, ২৩ নভেম্বর ২০১৫ইং(মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার জাহাপুর গ্রামে পরকীয়ার প্রেমের জের ধরে শিশু পুত্র ফয়সাল হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রোববার বিকেলে মা নিলুফা বেগমকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

জানা যায়, উপজেলার জাহাপুর গ্রামের মিরু হোসেনের সাথে পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে একই গ্রামে হোসেন মিয়ার স্ত্রী নিলুফা বেগমের সাথে। ঘটনাটি জানাজানি হলে নিলুফা বেগমকে চাপ প্রয়োগ করে স্বামী । স্বামী হোসেন মিয়াকে ফাঁসাতে নিলুফার যোগসাজশে মিরু হোসেন  শিশু ফয়সাল(৭)কে গত ২৮ জুলাই খুন করে লাশ গোমতি নদীতে ফেলে দেয়। গত ৩০ জুলাই পুলিশ পাশ্ববর্তী তিতাস উপজেলার খানেবাড়ী গোমতী নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করে। পরে নিলুফা বেগম বাদী হয়ে তার স্বামী (ফয়সালের বাবা) হোসেন মিয়া এবং চাচা নজরুল ইসলামকে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাদেরকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করে। পরে মোবাইল ফোনের সুত্র ধরে পুলিশ ঘটনার রহস্য উদঘাটন করে মিরুকে আটক করে জেল হাজতে পাঠায়।

তবে ধরা পড়েনি মা নিলুফা বেগম গত রোববার সে কুমিল্লার আদালতে হাজির হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে প্রেরন করে।