ঢাকা ০২:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে মাদকাসক্ত ছেলেকে পুলিশে দিলেন বাবা

মুরাদনগর বার্তা ডেস্কঃ
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতলে শনিবার দুপুরে এক বাবা তাঁর মাদকাসক্ত ছেলেকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন। দুপুরে মুরাদনগর থানার উপ- পরিদর্শক লুতফর রহমানের মাধ্যমে মামুনকে থানা হাজতে পাঠিয়েছেন তার বাবা ফজলুর রহমান মেম্বার।
 
পুলিশ ও মামুনের পরিবার সূত্রে জানা যায়, দারোরা ইউনিয়নের কাজিয়াতল গ্রামের ও দারোরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ফজলুর রহমানের ছেলে মো. মামুন নেশার টাকার জন্য নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছেন। আজ শনিবার সকালেও নেশার টাকার জন্য মামুন তাঁর মা-বাবার ওপর শারীরিক নির্যাতন চালান ও ঘরের আসবাব ভাঙচুর করেন।
 
গতকাল দুপুরে দফাদার আবদুল খালেকের সহায়তায় বাবা ফজলুর রহমান মেম্বার (৬৫) মামুনকে পুলিশে সোপর্দ করেন।
 
দুপুরে উপজেলার কাজিয়াতল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সামনে মামুনের বাবা ফজলুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘মাদকসেবী এক ছেলের জন্য আমার পরিবারের অন্য সদস্যরা সমাজে মুখ দেখাতে পারে না। তার নানা অপরাধের মাশুল দিচ্ছেন তাঁরা। তার হাত থেকে বাঁচার জন্য আমি তাঁকে পুলিশে দিয়েছি।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মুরাদনগরে মাদকাসক্ত ছেলেকে পুলিশে দিলেন বাবা

আপডেট সময় ০১:৪৭:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৭
মুরাদনগর বার্তা ডেস্কঃ
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতলে শনিবার দুপুরে এক বাবা তাঁর মাদকাসক্ত ছেলেকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন। দুপুরে মুরাদনগর থানার উপ- পরিদর্শক লুতফর রহমানের মাধ্যমে মামুনকে থানা হাজতে পাঠিয়েছেন তার বাবা ফজলুর রহমান মেম্বার।
 
পুলিশ ও মামুনের পরিবার সূত্রে জানা যায়, দারোরা ইউনিয়নের কাজিয়াতল গ্রামের ও দারোরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ফজলুর রহমানের ছেলে মো. মামুন নেশার টাকার জন্য নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছেন। আজ শনিবার সকালেও নেশার টাকার জন্য মামুন তাঁর মা-বাবার ওপর শারীরিক নির্যাতন চালান ও ঘরের আসবাব ভাঙচুর করেন।
 
গতকাল দুপুরে দফাদার আবদুল খালেকের সহায়তায় বাবা ফজলুর রহমান মেম্বার (৬৫) মামুনকে পুলিশে সোপর্দ করেন।
 
দুপুরে উপজেলার কাজিয়াতল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সামনে মামুনের বাবা ফজলুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘মাদকসেবী এক ছেলের জন্য আমার পরিবারের অন্য সদস্যরা সমাজে মুখ দেখাতে পারে না। তার নানা অপরাধের মাশুল দিচ্ছেন তাঁরা। তার হাত থেকে বাঁচার জন্য আমি তাঁকে পুলিশে দিয়েছি।