ঢাকা ১২:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক আছে রোগী নেই

এন এ মুরাদ, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ও নার্স আছে রোগীর চাপ নেই। যেখানে প্রতিদিন গড়ে ৫শত রোগী বর্হিবিভাগে সেবা নিত সেখানে এখন মাত্র ৫০-৬৭জন রোগী টিকেট কেটে থাকেন। ভর্তি কৃতরোগীর সংখ্যাও আনুপাতিক হারে অনেক কম।

হাসপাতাল সূত্রে জানাযায়, করোনা ভাইরাসের কারনে রোগীর সংখ্যা একমদমই কম। চিকিৎসক ও নার্সরা সবায় উপস্থিত আছেন, তবে তাদের ব্যাক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) নাই। ওটিগাউন ,মাস্ক ও গ্লাভসই একমাত্র ভরসা। এগুলো পড়ে বর্হিবিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের সেবা দেওয়া হচ্ছে।

উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ নাজমূল আলম জানান, মুরাদনগর উপজেলায় কারো মাঝে এখনো করোনা সংক্রম পাওয়া যায়নি। যেখানে সন্দেহ ভাজন ব্যাক্তির খবর পাচ্ছি প্রতিদিন আমি নীজে গিয়ে তাদের নমুনা পরীক্ষা করতেছি। যদি কারো মাঝে করোনা সংক্রমন পাওয়া যায় তাদের জন্য হাসপাতালের ভীতর ৫(পাঁচ) শস্যার আইসোলেশন ইউনিট প্রস্তুত আছে। সাবায়কে নীজ নীজ ঘরে অবস্থান করার কথা বলা হচ্ছে। এছাড়া হোম কোয়ারেন্টাইনে যারা ছিল তাদের অনেকে সুস্থ্য অবস্থায় বাড়ি ফিরেছেন।

মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার অভিষেক দাশ বলেন, মুরাদনগর উপজেলায় এখনো কারো মাঝে করোনার লক্ষন পাওয়া যায়নি। করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্য বিভাগ , পুলিশ বিভাগ এবং উপজেলা প্রশাসন সবার্ত্বক সচেতনা নিয়ে কাজ করতেছি। জনগন যদি সুস্থ্য থাকতে চায় তাহলে সরকারের নির্দেশনা সমূহ মেনে চললে এর প্রতিরোধ গড়া সম্ভব হবে।
এন এ মুরাদ

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে বিএনপির নেতা ও বিএনপিকে জড়িয়ে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক আছে রোগী নেই

আপডেট সময় ০৮:০৯:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ মার্চ ২০২০

এন এ মুরাদ, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ও নার্স আছে রোগীর চাপ নেই। যেখানে প্রতিদিন গড়ে ৫শত রোগী বর্হিবিভাগে সেবা নিত সেখানে এখন মাত্র ৫০-৬৭জন রোগী টিকেট কেটে থাকেন। ভর্তি কৃতরোগীর সংখ্যাও আনুপাতিক হারে অনেক কম।

হাসপাতাল সূত্রে জানাযায়, করোনা ভাইরাসের কারনে রোগীর সংখ্যা একমদমই কম। চিকিৎসক ও নার্সরা সবায় উপস্থিত আছেন, তবে তাদের ব্যাক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) নাই। ওটিগাউন ,মাস্ক ও গ্লাভসই একমাত্র ভরসা। এগুলো পড়ে বর্হিবিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের সেবা দেওয়া হচ্ছে।

উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ নাজমূল আলম জানান, মুরাদনগর উপজেলায় কারো মাঝে এখনো করোনা সংক্রম পাওয়া যায়নি। যেখানে সন্দেহ ভাজন ব্যাক্তির খবর পাচ্ছি প্রতিদিন আমি নীজে গিয়ে তাদের নমুনা পরীক্ষা করতেছি। যদি কারো মাঝে করোনা সংক্রমন পাওয়া যায় তাদের জন্য হাসপাতালের ভীতর ৫(পাঁচ) শস্যার আইসোলেশন ইউনিট প্রস্তুত আছে। সাবায়কে নীজ নীজ ঘরে অবস্থান করার কথা বলা হচ্ছে। এছাড়া হোম কোয়ারেন্টাইনে যারা ছিল তাদের অনেকে সুস্থ্য অবস্থায় বাড়ি ফিরেছেন।

মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার অভিষেক দাশ বলেন, মুরাদনগর উপজেলায় এখনো কারো মাঝে করোনার লক্ষন পাওয়া যায়নি। করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্য বিভাগ , পুলিশ বিভাগ এবং উপজেলা প্রশাসন সবার্ত্বক সচেতনা নিয়ে কাজ করতেছি। জনগন যদি সুস্থ্য থাকতে চায় তাহলে সরকারের নির্দেশনা সমূহ মেনে চললে এর প্রতিরোধ গড়া সম্ভব হবে।
এন এ মুরাদ