ঢাকা ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরানগর ইউপি নির্বাচনে আ’লীগ ১৪, সতন্ত্র (বিদ্রোহী) ৬ প্রার্থী বিজয়ী

মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ৬ষ্ঠ ও শেষ ধাপের শনিবার অনুষ্ঠিত কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন থেকে  ২০টি ইউপিতে অনুষ্ঠিত  নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ১৪ জন ও সতন্ত্র থেকে ৬ জন চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। সতন্ত্র সকলেই আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।

১নং শ্রীকাইল ইউপি থেকে মো: নজরুল ইসলাম (চশমা) ৭ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী আবুল হাসেম বেগ  (নৌকা) পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়েছেন।
২নং আকুবপুর থেকে মো: বাবুল আহম্মদ মোল্লা  (নৌকা) ৫ হাজার ৫০৯ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলীগেরে  বিদ্রোহী প্রার্থী মো: শিমুল বিল্লাল (আনারস) ৫ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়েছেন।
৩নং আন্দিকুট থেকে মো: ওমর ফারুক সরকার (নৌকা) ১২ হাজার ৭৪৪ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: ফারুক সরকার (ধানের শীষ) ২ হাজার ৩৫৩ ভোট পেয়েছেন।
৪নং পূর্বধইর পূব থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী সতন্ত্র প্রার্থী বনকুমার শিব (আনারস) ৩ হাজার ৯২৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী শুকলাল দেবনাথ  (নৌকা) ৩ হাজার ২৪৯ ভোট পেয়েছেন।
৫নং পূর্বধইর পশ্চিম থেকে আ’লীগের প্রার্থী শরিফুল ইসলাম (নৌকা) ৩ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুর রহিম  (আনারস) ৩ হাজার ২৮১ ভোট পেয়েছেন।
৬নং বাঙ্গরা পূর্ব থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী হাজী আব্দুল মান্নান (চশমা) ৪ হাজার ৩৬৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মো: শেখ জাকির হোসেন (নৌকা) ৩ হাজার ১১৭ ভোট পেয়েছেন।
৭বাঙ্গরা পশ্চিম থেকে আ’লীগের প্রার্থী রুহুল আমিন (নৌকা) ৬ হাজার ৬৪২ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মহিউদ্দিন অঞ্জন (ধানের শীষ) ৩ হাজার ১১১ ভোট পেয়েছেন।
৮নং চাপিতলা থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: কাইয়ুম ভূইয়া (নৌকা) ৬ হাজার ৫৬৬ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: আলমঙ্গীর ভূইয়া (ধানের শীষ) ৪৬৮ ভোট পেয়েছেন।
৯নং কামাল্লা থেকে আ’লীগের প্রার্থী আলহাজ্ব ফিরোজ খাঁন (নৌকা) ৭ হাজার ৬০৬ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: ফেরদৌস আলম (ধানের শীষ) ৫০৬ ভোট পেয়েছেন।
১০নং যাত্রাপুর থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: আবুল কালাম আজাদ (নৌকা) ২ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী মো: আরিফুল ইসলাম (আনারস) ২ হাজার ৬৬০ ভোট পেয়েছেন।
১১নং রামচন্দ্রপুর দক্ষিন থেকে আ’লীগের প্রার্থী আব্দুল লতিফ সরকার (নৌকা) ৫ হাজার ৮৩৪ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী আবুল কাষেম (আনারস) ৩ হাজার ৬১৭ ভোট পেয়েছেন।
১৪নং নবীপুর পূর্ব থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো: আবুল খায়ের (আনারস) ৮ হাজার ৯ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী হেলাল উদ্দিন (নৌকা) ৭ হাজার ৮৩৮ ভোট পেয়েছেন।
১৫নং নবীপুর পশ্চিম থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: কামাল উদ্দিন (নৌকা) ১১ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: কামাল উদ্দিন ভূইয়া (ধানের শীষ) ৭৩৭ ভোট পেয়েছেন।
১৬নং ধামঘর থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী মো: আবুল হষেম (আনারস) ৭ হাজার ৯৩৯ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: আবুল কালাম আজাদ (ধানের শীষ) ৬ হাজার ১১২ ভোট পেয়েছেন।
১৭নং জাহাপুর থেকে আ’লীগের প্রার্থী এ,কে,এম সফিকুল ইসলাম (নৌকা) ১১ হাজার ৬৯৫ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ তৌফিক আহাম্মদ (ধানের শীষ) ১ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়েছেন।
১৮নং ছালিয়াকান্দি থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী আবু মুসা সরকার (আনারস) ৪ হাজার ৪৬৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মো: আতিকুর রহমান (নৌকা) ৪ হাজার ২৫৬ ভোট পেয়েছেন।
১৯নং দারোরা থেকে আ’লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ শাহজাহান (নৌকা) ৬ হাজার ৮৪৭ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: ছানু মিয়া (ধানের শীষ) ২ হাজার ৬৫৭ ভোট পেয়েছেন।
২০নং পাহাড়পুর থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: আব্দুছ সামাদ মাঝি (নৌকা) ৬ হাজার ২২৪ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল আজিজ সরকার (আনারস) ২ হাজার ২৮১ ভোট পেয়েছেন।
১৯নং বাবুটিপাড়া থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: জাকির হোসেন মুন্সী (নৌকা) ৬ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আমিরুল ইসলাম (আনারস) ৩ হাজার ৪৭২ ভোট পেয়েছেন।
২০নং টনকি থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: জাকির হোসেন (নৌকা) ৭ হাজার ৭১৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী মো: তৈয়মুর রহমান (আনারস) ২ হাজার ৩৩১ ভোট পেয়েছেন।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্বাচনে ব্যাপক ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করে। ২০টি

ইউপিতে মোট ভোট পদত্ত ভোট ২ লাখ ৪৩ হাজার ৩৬৫ জন, বাতিল ভোট ৭ হাজার ৪৪২ এবং ভোটকেন্দ্র ছিল ১৮০টি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মুরানগর ইউপি নির্বাচনে আ’লীগ ১৪, সতন্ত্র (বিদ্রোহী) ৬ প্রার্থী বিজয়ী

আপডেট সময় ০৯:২২:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ জুন ২০১৬
মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ৬ষ্ঠ ও শেষ ধাপের শনিবার অনুষ্ঠিত কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন থেকে  ২০টি ইউপিতে অনুষ্ঠিত  নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ১৪ জন ও সতন্ত্র থেকে ৬ জন চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। সতন্ত্র সকলেই আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।

১নং শ্রীকাইল ইউপি থেকে মো: নজরুল ইসলাম (চশমা) ৭ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী আবুল হাসেম বেগ  (নৌকা) পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়েছেন।
২নং আকুবপুর থেকে মো: বাবুল আহম্মদ মোল্লা  (নৌকা) ৫ হাজার ৫০৯ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলীগেরে  বিদ্রোহী প্রার্থী মো: শিমুল বিল্লাল (আনারস) ৫ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়েছেন।
৩নং আন্দিকুট থেকে মো: ওমর ফারুক সরকার (নৌকা) ১২ হাজার ৭৪৪ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: ফারুক সরকার (ধানের শীষ) ২ হাজার ৩৫৩ ভোট পেয়েছেন।
৪নং পূর্বধইর পূব থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী সতন্ত্র প্রার্থী বনকুমার শিব (আনারস) ৩ হাজার ৯২৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী শুকলাল দেবনাথ  (নৌকা) ৩ হাজার ২৪৯ ভোট পেয়েছেন।
৫নং পূর্বধইর পশ্চিম থেকে আ’লীগের প্রার্থী শরিফুল ইসলাম (নৌকা) ৩ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুর রহিম  (আনারস) ৩ হাজার ২৮১ ভোট পেয়েছেন।
৬নং বাঙ্গরা পূর্ব থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী হাজী আব্দুল মান্নান (চশমা) ৪ হাজার ৩৬৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মো: শেখ জাকির হোসেন (নৌকা) ৩ হাজার ১১৭ ভোট পেয়েছেন।
৭বাঙ্গরা পশ্চিম থেকে আ’লীগের প্রার্থী রুহুল আমিন (নৌকা) ৬ হাজার ৬৪২ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মহিউদ্দিন অঞ্জন (ধানের শীষ) ৩ হাজার ১১১ ভোট পেয়েছেন।
৮নং চাপিতলা থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: কাইয়ুম ভূইয়া (নৌকা) ৬ হাজার ৫৬৬ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: আলমঙ্গীর ভূইয়া (ধানের শীষ) ৪৬৮ ভোট পেয়েছেন।
৯নং কামাল্লা থেকে আ’লীগের প্রার্থী আলহাজ্ব ফিরোজ খাঁন (নৌকা) ৭ হাজার ৬০৬ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: ফেরদৌস আলম (ধানের শীষ) ৫০৬ ভোট পেয়েছেন।
১০নং যাত্রাপুর থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: আবুল কালাম আজাদ (নৌকা) ২ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী মো: আরিফুল ইসলাম (আনারস) ২ হাজার ৬৬০ ভোট পেয়েছেন।
১১নং রামচন্দ্রপুর দক্ষিন থেকে আ’লীগের প্রার্থী আব্দুল লতিফ সরকার (নৌকা) ৫ হাজার ৮৩৪ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী আবুল কাষেম (আনারস) ৩ হাজার ৬১৭ ভোট পেয়েছেন।
১৪নং নবীপুর পূর্ব থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো: আবুল খায়ের (আনারস) ৮ হাজার ৯ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী হেলাল উদ্দিন (নৌকা) ৭ হাজার ৮৩৮ ভোট পেয়েছেন।
১৫নং নবীপুর পশ্চিম থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: কামাল উদ্দিন (নৌকা) ১১ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: কামাল উদ্দিন ভূইয়া (ধানের শীষ) ৭৩৭ ভোট পেয়েছেন।
১৬নং ধামঘর থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী মো: আবুল হষেম (আনারস) ৭ হাজার ৯৩৯ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: আবুল কালাম আজাদ (ধানের শীষ) ৬ হাজার ১১২ ভোট পেয়েছেন।
১৭নং জাহাপুর থেকে আ’লীগের প্রার্থী এ,কে,এম সফিকুল ইসলাম (নৌকা) ১১ হাজার ৬৯৫ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ তৌফিক আহাম্মদ (ধানের শীষ) ১ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়েছেন।
১৮নং ছালিয়াকান্দি থেকে আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী আবু মুসা সরকার (আনারস) ৪ হাজার ৪৬৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মো: আতিকুর রহমান (নৌকা) ৪ হাজার ২৫৬ ভোট পেয়েছেন।
১৯নং দারোরা থেকে আ’লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ শাহজাহান (নৌকা) ৬ হাজার ৮৪৭ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো: ছানু মিয়া (ধানের শীষ) ২ হাজার ৬৫৭ ভোট পেয়েছেন।
২০নং পাহাড়পুর থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: আব্দুছ সামাদ মাঝি (নৌকা) ৬ হাজার ২২৪ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল আজিজ সরকার (আনারস) ২ হাজার ২৮১ ভোট পেয়েছেন।
১৯নং বাবুটিপাড়া থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: জাকির হোসেন মুন্সী (নৌকা) ৬ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আমিরুল ইসলাম (আনারস) ৩ হাজার ৪৭২ ভোট পেয়েছেন।
২০নং টনকি থেকে আ’লীগের প্রার্থী মো: জাকির হোসেন (নৌকা) ৭ হাজার ৭১৩ ভোট পেয়ে  বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের বিদ্রোহী ও সতন্ত্র প্রার্থী মো: তৈয়মুর রহমান (আনারস) ২ হাজার ৩৩১ ভোট পেয়েছেন।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্বাচনে ব্যাপক ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করে। ২০টি

ইউপিতে মোট ভোট পদত্ত ভোট ২ লাখ ৪৩ হাজার ৩৬৫ জন, বাতিল ভোট ৭ হাজার ৪৪২ এবং ভোটকেন্দ্র ছিল ১৮০টি।