ঢাকা ০৫:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘রংপুরে সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন নেই’

জাতীয় ডেস্কঃ

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের প্রয়োজন নেই। নির্বাচনের পরিবেশ উৎসবমুখর আছে। নির্বাচন ভালো হবে, সুষ্ঠু হবে। বৃহস্পতিবার সকালে বিভিন্ন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, স্থানীয় প্রশাসন ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি এ কথা বলেন। বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

নূরুল হুদা বলেন, এখন ২২ ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে। কাল থেকে ৩৩ জনের নেতৃত্বে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ভ্রাম্যমাণ আদালত থাকবে। এখন থেকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। টাকা ছড়ানোর বিষয়টি নজরে আসলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে যা প্রয়োজন সেটাই করা হবে। নির্বাচনে বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব ও আনসার সদস্যদের নিয়ে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, একটি ভোট কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে। এটা নির্ভর করছে স্থানীয় জনগণের চাহিদার ওপর। ভোটাররা চাইলে ইভিএম ব্যবহার হবে, নইলে নয়।এর আগে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. হাসান আহমেদ। নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. হেলালুদ্দীন আহমেদ, রিটার্নিং কর্মকর্তা সুভাষ চন্দ্র সরকার মতবিনিময়ে উপস্থিত ছিলেন।
আজ বিকেল সাড়ে তিনটায় সিটি নির্বাচনের মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও নারী কাউন্সিলর প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতামূলক প্রচারণা ও নেট ব্যাগ বিতরণ

‘রংপুরে সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন নেই’

আপডেট সময় ১২:৪৭:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের প্রয়োজন নেই। নির্বাচনের পরিবেশ উৎসবমুখর আছে। নির্বাচন ভালো হবে, সুষ্ঠু হবে। বৃহস্পতিবার সকালে বিভিন্ন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, স্থানীয় প্রশাসন ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি এ কথা বলেন। বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

নূরুল হুদা বলেন, এখন ২২ ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে। কাল থেকে ৩৩ জনের নেতৃত্বে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ভ্রাম্যমাণ আদালত থাকবে। এখন থেকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। টাকা ছড়ানোর বিষয়টি নজরে আসলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে যা প্রয়োজন সেটাই করা হবে। নির্বাচনে বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব ও আনসার সদস্যদের নিয়ে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, একটি ভোট কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে। এটা নির্ভর করছে স্থানীয় জনগণের চাহিদার ওপর। ভোটাররা চাইলে ইভিএম ব্যবহার হবে, নইলে নয়।এর আগে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. হাসান আহমেদ। নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. হেলালুদ্দীন আহমেদ, রিটার্নিং কর্মকর্তা সুভাষ চন্দ্র সরকার মতবিনিময়ে উপস্থিত ছিলেন।
আজ বিকেল সাড়ে তিনটায় সিটি নির্বাচনের মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও নারী কাউন্সিলর প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।