ঢাকা ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রিজার্ভ চুরি : বিচারের মুখোমুখি মায়া সান্তোষ

জাতীয় ডেস্কঃ
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে ফিলিপাইনের রিজল কমার্সিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের (আরসিবিসি) সাবেক কর্মকর্তা মায়া সান্তোস দেগুইতোকে একাই বিচারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
মুদ্রাপাচারের এই ঘটনায় মায়া সান্তোসের সঙ্গে অভিযুক্ত অন্য তিনজনকে বাদ দিয়ে দেশটির বিচার বিভাগ অভিযোগপত্র দিয়েছে বলে ইনকোয়ারারের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারির শুরুতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ থেকে সুইফট মেসেজিং সিস্টেমে জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার হ্যাকাররা চুরি করে নিয়ে যায়। এর মধ্যে দুই কোটি ডলার যায় শ্রীলঙ্কায়, যা পরবর্তীতে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকের মাকাতি শহর শাখায় নেয়া হয়। এই শাখার ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে ছিলেন মায়া সান্তোস।
ইনকোয়ারারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন মায়া সান্তোষ। তার দাবি এই ঘটনার হোতাদের বাদ দিয়ে তাকে দাবার ঘুঁটি বানানো হয়েছে। তার দাবি, আরসিবিসির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাকে কিছু কাজ করতে হয়েছে, মূল হোতাদের এক্ষেত্রে বাদ দেয়া হচ্ছে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

রিজার্ভ চুরি : বিচারের মুখোমুখি মায়া সান্তোষ

আপডেট সময় ০৫:১০:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে ফিলিপাইনের রিজল কমার্সিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের (আরসিবিসি) সাবেক কর্মকর্তা মায়া সান্তোস দেগুইতোকে একাই বিচারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
মুদ্রাপাচারের এই ঘটনায় মায়া সান্তোসের সঙ্গে অভিযুক্ত অন্য তিনজনকে বাদ দিয়ে দেশটির বিচার বিভাগ অভিযোগপত্র দিয়েছে বলে ইনকোয়ারারের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারির শুরুতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ থেকে সুইফট মেসেজিং সিস্টেমে জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার হ্যাকাররা চুরি করে নিয়ে যায়। এর মধ্যে দুই কোটি ডলার যায় শ্রীলঙ্কায়, যা পরবর্তীতে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকের মাকাতি শহর শাখায় নেয়া হয়। এই শাখার ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে ছিলেন মায়া সান্তোস।
ইনকোয়ারারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন মায়া সান্তোষ। তার দাবি এই ঘটনার হোতাদের বাদ দিয়ে তাকে দাবার ঘুঁটি বানানো হয়েছে। তার দাবি, আরসিবিসির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাকে কিছু কাজ করতে হয়েছে, মূল হোতাদের এক্ষেত্রে বাদ দেয়া হচ্ছে।