ঢাকা ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লাকসামে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে এক পরিবারের ৫ জন হাসপাতালে

index_61240

মো: মোশাররফ হোসেন মনির, ২৮ ডিসেম্বর (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

কুমিল্লার লাকসামে অজ্ঞান করার ওষুধ মিশ্রিত খাবার খেয়ে একই পরিবারের ৫ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশংকাজনক।

শনিবার রাতে উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের ভাটবাড়িয়া গ্রামের মিজি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

পরিবার সূত্র জানায়, শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাতের খাবার খেয়ে প্রবাসী আবদুল হামিদের মা আমিনা খাতুন হেলে পড়েন। এরপর প্রবাসীর স্ত্রী আমেনা বেগম, ছেলে আবির হোসেন , নাবির হোসেন ও মেয়ে নাফিজা একে একে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে রাতেই প্রতিবেশিরা ঘটনাটি টের পেয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে লাকসাম সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে আশংকাজনক অবস্থায় বৃদ্ধা আমিনা খাতুনকে গতকাল রোববার সকালে আশংকাজনক অবস্থায় কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে চিকিৎসকরা।

প্রবাসীর শ্বশুরশহিদুল্লাহ জানান, ঘরের মালামাল চুরি বা ডাকাতির উদ্দেশ্যে দুস্কৃতকারীরা খাবারের সাথে অজ্ঞান করার ওষুধ মিশিয়ে সকলকে অচেতন করতে পারে বলে আমাদের মনে হচ্ছে।

এ ব্যাপারে লাকসাম থানার ওসি মনোয়ার হোসেন চৌধুরি বলেন, এ ঘটনায় থানায় এখনও কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

লাকসামে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে এক পরিবারের ৫ জন হাসপাতালে

আপডেট সময় ১২:৪৫:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪

index_61240

মো: মোশাররফ হোসেন মনির, ২৮ ডিসেম্বর (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

কুমিল্লার লাকসামে অজ্ঞান করার ওষুধ মিশ্রিত খাবার খেয়ে একই পরিবারের ৫ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশংকাজনক।

শনিবার রাতে উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের ভাটবাড়িয়া গ্রামের মিজি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

পরিবার সূত্র জানায়, শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাতের খাবার খেয়ে প্রবাসী আবদুল হামিদের মা আমিনা খাতুন হেলে পড়েন। এরপর প্রবাসীর স্ত্রী আমেনা বেগম, ছেলে আবির হোসেন , নাবির হোসেন ও মেয়ে নাফিজা একে একে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে রাতেই প্রতিবেশিরা ঘটনাটি টের পেয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে লাকসাম সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে আশংকাজনক অবস্থায় বৃদ্ধা আমিনা খাতুনকে গতকাল রোববার সকালে আশংকাজনক অবস্থায় কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে চিকিৎসকরা।

প্রবাসীর শ্বশুরশহিদুল্লাহ জানান, ঘরের মালামাল চুরি বা ডাকাতির উদ্দেশ্যে দুস্কৃতকারীরা খাবারের সাথে অজ্ঞান করার ওষুধ মিশিয়ে সকলকে অচেতন করতে পারে বলে আমাদের মনে হচ্ছে।

এ ব্যাপারে লাকসাম থানার ওসি মনোয়ার হোসেন চৌধুরি বলেন, এ ঘটনায় থানায় এখনও কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।