ঢাকা ১২:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শনিবার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে ১০ লাখ শিশু

জাতীয় ডেস্ক:

ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী ১০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। এদের মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের একটি করে নীল রঙের ক্যাপসুল আর ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের একটি করে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

জাহিদ মালেক বলেন, ‘স্বাধীনতার পরপর রাতকানা রোগে আক্রান্তের হার ছিল ৪ শতাংশের ওপরে। এখন সেটা এক শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে।’

মন্ত্রী জানান, ভিটামিন এ ক্যাপসুলের ফলে শিশুরা রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা পায়। ডায়রিয়া, আমাশয়, কলেরা ও নিউমোনিয়াসহ অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

জাহিদ মালেক বলেন, ‘ক্যাপসুল খাওয়ানো ক্যাম্পেইনে দেশজুড়ে এক লাখ ২০ হাজার কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লিনিক, বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, লঞ্চঘাট যেখানে লোকজনের আনাগোনা বেশি, সেখানে ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। তবে ক্যাপসুল খাওয়ানোর সময় লক্ষ রাখতে হবে, তাদের যেন পেট ভরা থাকে।’

উল্লেখ্য, শুক্রবার থেকে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব ইজতেমার জন্য গাজীপুর জেলায় ১১ জানুয়ারির পরিবর্তে ২৫ জানুয়ারি এই ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরর উপজেলায় জরায়ুমুখ ক্যান্সার রোধে টিকাদান ক্যাম্পেইন

শনিবার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে ১০ লাখ শিশু

আপডেট সময় ০২:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২০

জাতীয় ডেস্ক:

ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী ১০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। এদের মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের একটি করে নীল রঙের ক্যাপসুল আর ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের একটি করে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

জাহিদ মালেক বলেন, ‘স্বাধীনতার পরপর রাতকানা রোগে আক্রান্তের হার ছিল ৪ শতাংশের ওপরে। এখন সেটা এক শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে।’

মন্ত্রী জানান, ভিটামিন এ ক্যাপসুলের ফলে শিশুরা রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা পায়। ডায়রিয়া, আমাশয়, কলেরা ও নিউমোনিয়াসহ অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

জাহিদ মালেক বলেন, ‘ক্যাপসুল খাওয়ানো ক্যাম্পেইনে দেশজুড়ে এক লাখ ২০ হাজার কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লিনিক, বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, লঞ্চঘাট যেখানে লোকজনের আনাগোনা বেশি, সেখানে ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। তবে ক্যাপসুল খাওয়ানোর সময় লক্ষ রাখতে হবে, তাদের যেন পেট ভরা থাকে।’

উল্লেখ্য, শুক্রবার থেকে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব ইজতেমার জন্য গাজীপুর জেলায় ১১ জানুয়ারির পরিবর্তে ২৫ জানুয়ারি এই ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে।