ঢাকা ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিপব্রেকিং থেকে রাজস্ব আয় ১৫১ কোটি টাকা : অর্থমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার : অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, শিপব্রেকিং থেকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ১৫১ কোটি ৭৯ লাখ ৬৭ হাজার ৯ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে।

সোমবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী জানান, শিপব্রেকিং থেকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে আয়কর খাতে ৫৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ৯৭ কোটি ৩৫ লাখ ৮১ হাজার ৯ টাকা এবং ভ্যাট খাতে ৮১টি প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ৫৪ কোটি ৪৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে।

সরকারি দলের সদস্য মো. সোহরাব উদ্দিনের অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ তফসিলি ব্যাংকে কোটি টাকার হিসাব সংখ্যা (আমানত এবং আগাম) ২০১৫ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ১৪ হাজার ২৬৫টি।

তিনি জানান, বিগত ৫ বছরে বাংলাদেশে কোটিপতির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোটিপতি হিসাব সংখ্যা ছিল ৭৮ হাজার ১৫০টি, ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল ৯০ হাজার ৬৫৫টি, ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৯৮ হাজার ৫৯১টি, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ৮ হাজার ৯৭৪টি এবং ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ১৪ হাজার ২৬৫টি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে সালিশি বৈঠকে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন, আহত ৩

শিপব্রেকিং থেকে রাজস্ব আয় ১৫১ কোটি টাকা : অর্থমন্ত্রী

আপডেট সময় ০২:০০:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০১৬

স্টাফ রিপোর্টার : অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, শিপব্রেকিং থেকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ১৫১ কোটি ৭৯ লাখ ৬৭ হাজার ৯ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে।

সোমবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী জানান, শিপব্রেকিং থেকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে আয়কর খাতে ৫৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ৯৭ কোটি ৩৫ লাখ ৮১ হাজার ৯ টাকা এবং ভ্যাট খাতে ৮১টি প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ৫৪ কোটি ৪৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে।

সরকারি দলের সদস্য মো. সোহরাব উদ্দিনের অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ তফসিলি ব্যাংকে কোটি টাকার হিসাব সংখ্যা (আমানত এবং আগাম) ২০১৫ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ১৪ হাজার ২৬৫টি।

তিনি জানান, বিগত ৫ বছরে বাংলাদেশে কোটিপতির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোটিপতি হিসাব সংখ্যা ছিল ৭৮ হাজার ১৫০টি, ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল ৯০ হাজার ৬৫৫টি, ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৯৮ হাজার ৫৯১টি, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ৮ হাজার ৯৭৪টি এবং ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ লাখ ১৪ হাজার ২৬৫টি।