ধর্ম ও জীবন ডেস্কঃ
হজযাত্রী নিবন্ধনের কোটা পূরণ না হওয়ায় বাংলাদেশে সপ্তম দফা বাড়ানো হয়েছে নিবন্ধনের সময়।
বৃহস্পতিবার ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত এই নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কোটা পূরণ না হওয়ায় এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ছিল ষষ্ঠ দফায় বাড়ানো হজ নিবন্ধন করার শেষ দিন। এদিন বিকেল পর্যন্ত ৯ হাজার ৯৩৫ জন সরকারি কোটায় এবং ১ লাখ ৮ হাজার ৩৫১ জন বেসরকারি কোটায় নিবন্ধন করেছেন।
চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এ হিসাবে নিবন্ধনে এখনো ৮ হাজার ৯১২ কোটা ফাঁকা আছে। এ অবস্থায় ফের নিবন্ধনের সময় বাড়ানো ছাড়া বিকল্প কোনো উপায় নেই বলছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৭ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিবন্ধনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যবস্থাপনায় প্রাক–নিবন্ধন ক্রমিক উন্মুক্ত করা হয়েছে। কোটা পূরণ হওয়ার সাথে সাথে নিবন্ধন সার্ভার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
হজযাত্রী নিবন্ধনের কোটা পূরণ না হওয়ায় বাংলাদেশে সপ্তম দফা বাড়ানো হয়েছে নিবন্ধনের সময়।
বৃহস্পতিবার ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত এই নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কোটা পূরণ না হওয়ায় এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ছিল ষষ্ঠ দফায় বাড়ানো হজ নিবন্ধন করার শেষ দিন। এদিন বিকেল পর্যন্ত ৯ হাজার ৯৩৫ জন সরকারি কোটায় এবং ১ লাখ ৮ হাজার ৩৫১ জন বেসরকারি কোটায় নিবন্ধন করেছেন।
চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এ হিসাবে নিবন্ধনে এখনো ৮ হাজার ৯১২ কোটা ফাঁকা আছে। এ অবস্থায় ফের নিবন্ধনের সময় বাড়ানো ছাড়া বিকল্প কোনো উপায় নেই বলছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৭ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিবন্ধনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যবস্থাপনায় প্রাক–নিবন্ধন ক্রমিক উন্মুক্ত করা হয়েছে। কোটা পূরণ হওয়ার সাথে সাথে নিবন্ধন সার্ভার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।