ঢাকা ০৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হোমনায় বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা নিশ্চিত করার দাবি

মোর্শেদুল ইসলাম শাজু, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার হোমনায় বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন কৃষক, সেচ স্কিম  মালিক ও ব্যবস্থাপকরা। নিয়মিত বিদ্যুৎ না থাকা, মিটার প্রাপ্তিতে নানা জটিলতা ও অতিরিক্ত অর্থ ব্যায় এবং ডিজেলের অধিক মূল্যের কারণে সেচ সুবিধা বাধাগ্রস্ত হয়। এ প্রতিবন্ধকতাগুলো গুরুত্ব সহকারে দূর করে সেচ সুবিধা নিশ্চিত হলে কৃষক ও কৃষিকে বাঁচানো হোক।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে সেচ স্কিম মালিক ও ব্যবস্থাপকদের সাথে প্রশাসনের মতিবিনিময়কালে এ অভিযোগ ও দাবি জানানো হয়।

এতে উপজেলা কৃষি ও সেচ ব্যবস্থপনা কমিটির সভাপতি নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. আজিজুর রহমান মোল্লা, বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট মো. নজরুল ইসলাম।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জুলফিকার আলী, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাছিমা আক্তার, কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ০৩ এর ডিজিএম মো. আক্তার হোসেন, বিএডিসি সেচ বিভাগের উপ সহকারি প্রকৌশলী মো. এরশাদ হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের কামান্ডার মো. মোশারফ হোসেন ও ডেপুটি কমান্ডার মো. আবুল কাশেম প্রধান, সেচ মালিক আবদুল মালেক ও লাল মিয়া প্রমুখ।

কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মোট ৬ হাজার হেক্টর জমির মধ্যে ৫ হাজার সাড়ে ৭ শ’ হেক্টর আবাদী জমির জন্য ১ শ’ ১৮ টি বিদ্যুৎ চালিত এবং ৪ হাজার ২ শ’ টি ডিজেল চালিত সেচ প্রকল্প রয়েছে। এ সময় সেচের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের ক্ষেত্রে সমন্বয় করার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

হোমনায় বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা নিশ্চিত করার দাবি

আপডেট সময় ০৯:০১:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬
মোর্শেদুল ইসলাম শাজু, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার হোমনায় বোরো মৌসুমে সেচ সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন কৃষক, সেচ স্কিম  মালিক ও ব্যবস্থাপকরা। নিয়মিত বিদ্যুৎ না থাকা, মিটার প্রাপ্তিতে নানা জটিলতা ও অতিরিক্ত অর্থ ব্যায় এবং ডিজেলের অধিক মূল্যের কারণে সেচ সুবিধা বাধাগ্রস্ত হয়। এ প্রতিবন্ধকতাগুলো গুরুত্ব সহকারে দূর করে সেচ সুবিধা নিশ্চিত হলে কৃষক ও কৃষিকে বাঁচানো হোক।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে সেচ স্কিম মালিক ও ব্যবস্থাপকদের সাথে প্রশাসনের মতিবিনিময়কালে এ অভিযোগ ও দাবি জানানো হয়।

এতে উপজেলা কৃষি ও সেচ ব্যবস্থপনা কমিটির সভাপতি নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. আজিজুর রহমান মোল্লা, বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট মো. নজরুল ইসলাম।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জুলফিকার আলী, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাছিমা আক্তার, কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ০৩ এর ডিজিএম মো. আক্তার হোসেন, বিএডিসি সেচ বিভাগের উপ সহকারি প্রকৌশলী মো. এরশাদ হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের কামান্ডার মো. মোশারফ হোসেন ও ডেপুটি কমান্ডার মো. আবুল কাশেম প্রধান, সেচ মালিক আবদুল মালেক ও লাল মিয়া প্রমুখ।

কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মোট ৬ হাজার হেক্টর জমির মধ্যে ৫ হাজার সাড়ে ৭ শ’ হেক্টর আবাদী জমির জন্য ১ শ’ ১৮ টি বিদ্যুৎ চালিত এবং ৪ হাজার ২ শ’ টি ডিজেল চালিত সেচ প্রকল্প রয়েছে। এ সময় সেচের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের ক্ষেত্রে সমন্বয় করার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।