ঢাকা ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৮ দিনে নির্মূল হবে এইডস!

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্কঃ
মাত্র ৮ দিনে এইচআইভি-এইডসে আক্রান্ত রোগীকে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত সারিয়ে তুলতে পারে এমন ওষুধ তৈরি করেছেন ইসরাইলের বিজ্ঞানীরা।
প্রতি বছর এইচআইভি-এইডসে আক্রান্ত হয়ে সারা পৃথিবীতে লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারান। এই অবস্থার পরিবর্তনে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে নতুন ওষুধ, আশা বিজ্ঞানীদের।
বিজ্ঞানীদের দাবি, গবেষণা করে তারা এমন এক প্রোটিনকে চিহ্নিত করেছেন, যা এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীকে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত সারিয়ে তুলতে পারবে মাত্র ৮ দিনে।
নতুন ওষুধে ‘গামোরা’ নামে একটি উপাদান রয়েছে, যা আক্রান্ত শ্বেত-কণিকার সংস্পর্শে এসে সেটিকে ছড়ানোর হাত থেকে আটকে রাখে। ফলে মনে করা হচ্ছে, এই ওষুধটি আগামীতে শতভাগ ক্ষেত্রে এইডস নির্মূল করতে সাহায্য করবে।
এইচআইভি ভাইরাস রক্তের শ্বেত-কণিকাকে আক্রমণ করে, যেটি শরীরকে নানা ধরনের রোগ বা ফ্লুয়ের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। এইচআইভি ভাইরাস শ্বেত-কণিকার মধ্যে ঢুকে একাধিক রেপ্লিকা তৈরি করে ছড়িয়ে যেতে থাকে। দেখতে দেখতে সারা শরীরে তা ছড়িয়ে পড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মুরাদনগরে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

৮ দিনে নির্মূল হবে এইডস!

আপডেট সময় ১২:০২:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০১৬
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্কঃ
মাত্র ৮ দিনে এইচআইভি-এইডসে আক্রান্ত রোগীকে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত সারিয়ে তুলতে পারে এমন ওষুধ তৈরি করেছেন ইসরাইলের বিজ্ঞানীরা।
প্রতি বছর এইচআইভি-এইডসে আক্রান্ত হয়ে সারা পৃথিবীতে লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারান। এই অবস্থার পরিবর্তনে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে নতুন ওষুধ, আশা বিজ্ঞানীদের।
বিজ্ঞানীদের দাবি, গবেষণা করে তারা এমন এক প্রোটিনকে চিহ্নিত করেছেন, যা এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীকে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত সারিয়ে তুলতে পারবে মাত্র ৮ দিনে।
নতুন ওষুধে ‘গামোরা’ নামে একটি উপাদান রয়েছে, যা আক্রান্ত শ্বেত-কণিকার সংস্পর্শে এসে সেটিকে ছড়ানোর হাত থেকে আটকে রাখে। ফলে মনে করা হচ্ছে, এই ওষুধটি আগামীতে শতভাগ ক্ষেত্রে এইডস নির্মূল করতে সাহায্য করবে।
এইচআইভি ভাইরাস রক্তের শ্বেত-কণিকাকে আক্রমণ করে, যেটি শরীরকে নানা ধরনের রোগ বা ফ্লুয়ের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। এইচআইভি ভাইরাস শ্বেত-কণিকার মধ্যে ঢুকে একাধিক রেপ্লিকা তৈরি করে ছড়িয়ে যেতে থাকে। দেখতে দেখতে সারা শরীরে তা ছড়িয়ে পড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়।