ঢাকা ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আওয়ামী লীগের মধ্যে যায় যায় ভাব চলে এসেছে: এডভোকেট মাহবুব

জাতীয় ডেস্কঃ
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, ২০১৪ সালের মতো দেশে আর কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। সরকারের অত্যাচার নির্যাতনে জনগণের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। জনগণ এবার জেগে উঠলে কোনো বাধা মানবে না। আওয়ামী লীগের সাথে সকল ফয়সালা রাজপথে করতে হবে।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে। তবে তা হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। আর এ জন্য যা যা করার দরকার বিএনপি তাই করবে। নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের ইস্যুতে সরকার আপষে না আসলে রাজপথ উত্তপ্ত হবে।
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ঘুরে দাঁড়াও বাংলাদেশ আয়োজিত ‘দ্রুত বিচার আইনে শাস্তি বৃদ্ধির রাজনৈতিক উদ্দেশ্য এবং জনমনে আশঙ্কা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহম্মদ আযম খান, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ, স্বাধীনতা অধিকার আন্দোলনের সভাপতি ড. কাজী মনিরুজ্জামান মনির প্রমুখ।
খন্দকার মাহবুব দ্রুত বিচার আইন প্রসঙ্গে বলেন, দ্রুত বিচার আইন নতুন নয়। ২০০২ সালে অপরাধ সামাল দিতে বিএনপি দ্রুত বিচার আইন করে। সেই সময় আওয়ামী লীগ এই আইনকে কাল আইন আখ্যা দিয়ে সংসদ ত্যাগ করেছিল। আর আজ তারা সেই আইনের মেয়াদ বাড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ কার কথা ভেবে নয় নিজের স্বার্থ অনুযায়ী কাজ করে থাকে।

ইত্তেফাক

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ওসি’র মত বিনিময়

আওয়ামী লীগের মধ্যে যায় যায় ভাব চলে এসেছে: এডভোকেট মাহবুব

আপডেট সময় ০২:৫৮:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, ২০১৪ সালের মতো দেশে আর কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। সরকারের অত্যাচার নির্যাতনে জনগণের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। জনগণ এবার জেগে উঠলে কোনো বাধা মানবে না। আওয়ামী লীগের সাথে সকল ফয়সালা রাজপথে করতে হবে।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে। তবে তা হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। আর এ জন্য যা যা করার দরকার বিএনপি তাই করবে। নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের ইস্যুতে সরকার আপষে না আসলে রাজপথ উত্তপ্ত হবে।
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ঘুরে দাঁড়াও বাংলাদেশ আয়োজিত ‘দ্রুত বিচার আইনে শাস্তি বৃদ্ধির রাজনৈতিক উদ্দেশ্য এবং জনমনে আশঙ্কা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহম্মদ আযম খান, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ, স্বাধীনতা অধিকার আন্দোলনের সভাপতি ড. কাজী মনিরুজ্জামান মনির প্রমুখ।
খন্দকার মাহবুব দ্রুত বিচার আইন প্রসঙ্গে বলেন, দ্রুত বিচার আইন নতুন নয়। ২০০২ সালে অপরাধ সামাল দিতে বিএনপি দ্রুত বিচার আইন করে। সেই সময় আওয়ামী লীগ এই আইনকে কাল আইন আখ্যা দিয়ে সংসদ ত্যাগ করেছিল। আর আজ তারা সেই আইনের মেয়াদ বাড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ কার কথা ভেবে নয় নিজের স্বার্থ অনুযায়ী কাজ করে থাকে।

ইত্তেফাক