ঢাকা ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আলজেরিয়ায় সামরিক বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৫৭

 অন্তর্জাতিক ডেস্ক:
আলজেরিয়ায় একটি সামরিক বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৫৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির রাজধানী আলজিয়ার্সের কাছে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানে আরোহীদের বেশিরভাগই সেনা কর্মকর্তা ও তার পরিবারের সদস্য। খবর সিএনএন ও ডেইলি মেইলের
বিমানটির আলজিয়ার্স এবং ব্লিদা শহরের মাঝের বোউফেরিক বিমানবন্দরে নামার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই বিপর্যয় ঘটে। এতে ২৫৭ জন আরোহী নিহত হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
আলজেরিয়ার টেলিভিশনে সম্প্রচার হওয়া ছবিতে দেখা যায়, দুর্ঘটনাস্থল প্রবল ধোঁয়ায় ঢেকে গেছে। গোটা এলাকা সামরিক বাহিনী ঘিরে রেখেছে। মনে করা হচ্ছে বিমানে যারা ছিল তাদের কেউই হয়তো বেঁচে নেই। সেনা কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্য ছাড়া বিমানটিতে দশজন ক্রু ছিল।
কী কারণে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। বিমানটির ভেঙে পড়া অংশবিশেষ একটি গাছে আটকে রয়েছে। ভেঙে পড়া বিমানটি সোভিয়েত আমলের নকশায় তৈরি ইলিউশিন২-৭৬ এর বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। সেটি সেনাবাহিনীর পণ্য পরিবহণের জন্য ব্যবহৃত মাঝারি পাল্লার বিমান।
তবে মার্কিন ন্যাটো বাহিনীর বিশেষ প্রিয় এই বিমান। এর সাংকেতিক নাম ‘ক্যানডিড’। সেনাবাহিনীর জন্য মাঝারি মানের ব্যাটেল ট্যাংক, প্যারাট্রুপার ও মালপত্র পরিবহণের জন্য এই বিমান বিশেষ উপযোগী। এর আগে ২০১৪ সালে বিমান দুর্ঘটনায় আলজেরিয়ায় শতাধিক মানুষ নিহত হয়।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

আলজেরিয়ায় সামরিক বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৫৭

আপডেট সময় ০৪:৫৪:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ এপ্রিল ২০১৮
 অন্তর্জাতিক ডেস্ক:
আলজেরিয়ায় একটি সামরিক বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৫৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির রাজধানী আলজিয়ার্সের কাছে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানে আরোহীদের বেশিরভাগই সেনা কর্মকর্তা ও তার পরিবারের সদস্য। খবর সিএনএন ও ডেইলি মেইলের
বিমানটির আলজিয়ার্স এবং ব্লিদা শহরের মাঝের বোউফেরিক বিমানবন্দরে নামার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই বিপর্যয় ঘটে। এতে ২৫৭ জন আরোহী নিহত হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
আলজেরিয়ার টেলিভিশনে সম্প্রচার হওয়া ছবিতে দেখা যায়, দুর্ঘটনাস্থল প্রবল ধোঁয়ায় ঢেকে গেছে। গোটা এলাকা সামরিক বাহিনী ঘিরে রেখেছে। মনে করা হচ্ছে বিমানে যারা ছিল তাদের কেউই হয়তো বেঁচে নেই। সেনা কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্য ছাড়া বিমানটিতে দশজন ক্রু ছিল।
কী কারণে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। বিমানটির ভেঙে পড়া অংশবিশেষ একটি গাছে আটকে রয়েছে। ভেঙে পড়া বিমানটি সোভিয়েত আমলের নকশায় তৈরি ইলিউশিন২-৭৬ এর বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। সেটি সেনাবাহিনীর পণ্য পরিবহণের জন্য ব্যবহৃত মাঝারি পাল্লার বিমান।
তবে মার্কিন ন্যাটো বাহিনীর বিশেষ প্রিয় এই বিমান। এর সাংকেতিক নাম ‘ক্যানডিড’। সেনাবাহিনীর জন্য মাঝারি মানের ব্যাটেল ট্যাংক, প্যারাট্রুপার ও মালপত্র পরিবহণের জন্য এই বিমান বিশেষ উপযোগী। এর আগে ২০১৪ সালে বিমান দুর্ঘটনায় আলজেরিয়ায় শতাধিক মানুষ নিহত হয়।