ঢাকা ১১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেনে মালয়েশিয়ার বিমান ধ্বংস হয়েছিল রুশ মিসাইলে

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
আন্তর্জাতিক তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ার বিমান ধ্বংসের জন্য যে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনীর একটি ইউনিট এটি সরবরাহ করেছিল। চার বছর আগে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমএইচ-১৭কে ইউক্রেনের আকাশসীমায় ভূপাতিত করা হয়। এতে অ্যামস্টারডাম থেকে কুয়ালালামপুরগামী বিমানের ২৯৮ জন যাত্রীর সবাই প্রাণ হারান।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তদন্তকারীরা জানান, রুশ সেনাবাহিনীর ৫৩তম বিমান বিধ্বংসী মিসাইল ব্রিগেড থেকে ঐ ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করা হয়েছিল। ঐ ক্ষেপণাস্ত্রবাহী কনভয়ের মাধ্যমে কিভাবে মিসাইলগুলি পূর্ব ইউক্রেনের রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীদের হাতে পৌঁছে দেয়া হয়েছিল, সে সম্পর্কে তদন্তকারীরা কিছু ছবিও প্রকাশ করেন।
ইউক্রেন এবং পশ্চিমা বিশেষজ্ঞরা এর আগে থেকেই অভিযোগ করে আসছিলেন যে পূর্ব ইউক্রেনের রুশপন্থী বিদ্রোহীরাই বিমানটিকে ভূপাতিত করেছে। তবে রাশিয়া এবং বিদ্রোহী দলগুলো বরাবরই ঐ ঘটনায় তাদের জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে আসছে। ঘটনাস্থলে তদন্ত চালিয়ে ডাচ বিশেষজ্ঞরাও বলেছিলেন যে তারা ঘটনাস্থলে এমন কিছু টুকরো পেয়েছেন, যা সম্ভবত রাশিয়ায় তৈরি ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রের টুকরো। বিবিসি।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

ইউক্রেনে মালয়েশিয়ার বিমান ধ্বংস হয়েছিল রুশ মিসাইলে

আপডেট সময় ০৯:৩৪:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ মে ২০১৮
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
আন্তর্জাতিক তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ার বিমান ধ্বংসের জন্য যে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনীর একটি ইউনিট এটি সরবরাহ করেছিল। চার বছর আগে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমএইচ-১৭কে ইউক্রেনের আকাশসীমায় ভূপাতিত করা হয়। এতে অ্যামস্টারডাম থেকে কুয়ালালামপুরগামী বিমানের ২৯৮ জন যাত্রীর সবাই প্রাণ হারান।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তদন্তকারীরা জানান, রুশ সেনাবাহিনীর ৫৩তম বিমান বিধ্বংসী মিসাইল ব্রিগেড থেকে ঐ ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করা হয়েছিল। ঐ ক্ষেপণাস্ত্রবাহী কনভয়ের মাধ্যমে কিভাবে মিসাইলগুলি পূর্ব ইউক্রেনের রুশ সমর্থিত বিদ্রোহীদের হাতে পৌঁছে দেয়া হয়েছিল, সে সম্পর্কে তদন্তকারীরা কিছু ছবিও প্রকাশ করেন।
ইউক্রেন এবং পশ্চিমা বিশেষজ্ঞরা এর আগে থেকেই অভিযোগ করে আসছিলেন যে পূর্ব ইউক্রেনের রুশপন্থী বিদ্রোহীরাই বিমানটিকে ভূপাতিত করেছে। তবে রাশিয়া এবং বিদ্রোহী দলগুলো বরাবরই ঐ ঘটনায় তাদের জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে আসছে। ঘটনাস্থলে তদন্ত চালিয়ে ডাচ বিশেষজ্ঞরাও বলেছিলেন যে তারা ঘটনাস্থলে এমন কিছু টুকরো পেয়েছেন, যা সম্ভবত রাশিয়ায় তৈরি ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রের টুকরো। বিবিসি।