ঢাকা ১১:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে চান এরদোগান

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ইউক্রেনের যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলবেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েপ এরদোগান।  

রোববার (৬ মার্চ) এই দুই নেতা কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন ইব্রাহিম কালিন। তুরস্কের প্রেসিডেন্টের এই মুখপাত্র বলেন, ইউক্রেনের চলমান সংকট সমাধানে তুরস্ক সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছে।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ইস্তাম্বুলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ইব্রাহিম কালিন বলেছিলেন, অবিলম্বে এই যুদ্ধ বন্ধ করতে ইউক্রেন ও রায়িশার মধ্যে আলোচনা আয়োজন করার প্রস্তাব পুনরায় জানিয়েছে তুরস্ক। কেননা মস্কো বা কিয়েভের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করতে পারে না তুরস্ক।

প্রসঙ্গত, ইউক্রেনে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সামরিক আগ্রাসন শুরু করে রুশ সেনারা। রাশিয়ার আগ্রাসন ঠেকাতে শনিবার (৫ মার্চ) দশম দিনের মতো যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনের সেনারা। তাদের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন বহু বেসামরিক মানুষ। এরই মধ্যে দুটি শহরে সাময়িক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া।  

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে চান এরদোগান

আপডেট সময় ১২:৪৬:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ মার্চ ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ইউক্রেনের যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলবেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েপ এরদোগান।  

রোববার (৬ মার্চ) এই দুই নেতা কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন ইব্রাহিম কালিন। তুরস্কের প্রেসিডেন্টের এই মুখপাত্র বলেন, ইউক্রেনের চলমান সংকট সমাধানে তুরস্ক সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছে।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ইস্তাম্বুলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ইব্রাহিম কালিন বলেছিলেন, অবিলম্বে এই যুদ্ধ বন্ধ করতে ইউক্রেন ও রায়িশার মধ্যে আলোচনা আয়োজন করার প্রস্তাব পুনরায় জানিয়েছে তুরস্ক। কেননা মস্কো বা কিয়েভের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করতে পারে না তুরস্ক।

প্রসঙ্গত, ইউক্রেনে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সামরিক আগ্রাসন শুরু করে রুশ সেনারা। রাশিয়ার আগ্রাসন ঠেকাতে শনিবার (৫ মার্চ) দশম দিনের মতো যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনের সেনারা। তাদের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন বহু বেসামরিক মানুষ। এরই মধ্যে দুটি শহরে সাময়িক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া।