ঢাকা ১১:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী আর নেই

জাতীয় ডেস্কঃ

দেশের প্রবীণ রাজনীতিবীদ, ইসলামী ঐক্যজোট চেয়ারম্যান ও নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মাওলানা আব্দুল লতিফ নিজামী আর নেই। গতকাল সোমবার রাত ৮ টা ২৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় নরসিংদীর শিবপুরে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হবে।

উল্লেখ্য, মরহুম নেজামী একসময় বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে ছিলেন। এছাড়াও তিনি হেফাজতে ইসলামীর নেতা।
মাওলানা নেজামী ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক অঙ্গনে সজ্জন রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন।

গতকাল ইফতারের পর মাগরিবের নামাজের অজু করতে গিয়ে পড়ে গিয়েছিলেন মাওলানা নেজামী। এরপর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আবদুল লতিফ নেজামী দৈনিক সরকার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজনসহ অগণিত গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগনকে সন্তোষ্ট করতে পারলে অস্তর্বতী সরকারের নাম স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে- কায়কোবাদ

ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী আর নেই

আপডেট সময় ০৮:৩৫:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মে ২০২০

জাতীয় ডেস্কঃ

দেশের প্রবীণ রাজনীতিবীদ, ইসলামী ঐক্যজোট চেয়ারম্যান ও নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মাওলানা আব্দুল লতিফ নিজামী আর নেই। গতকাল সোমবার রাত ৮ টা ২৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় নরসিংদীর শিবপুরে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হবে।

উল্লেখ্য, মরহুম নেজামী একসময় বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে ছিলেন। এছাড়াও তিনি হেফাজতে ইসলামীর নেতা।
মাওলানা নেজামী ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক অঙ্গনে সজ্জন রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন।

গতকাল ইফতারের পর মাগরিবের নামাজের অজু করতে গিয়ে পড়ে গিয়েছিলেন মাওলানা নেজামী। এরপর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আবদুল লতিফ নেজামী দৈনিক সরকার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজনসহ অগণিত গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।