ঢাকা ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উভকামী অ্যাম্বার হার্ডকে মেনে নেয়নি পরিবার

বিনোদন ডেস্কঃ

সমকামিতা এখনো ভারতীয় সমাজে অনেক ক্ষেত্রেই স্বীকৃত নয়। আইনি স্বীকৃতি থাকলেও মানসিকভাবে মেনে নিতে পারেন না অনেকেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক্ষেত্রে খুব আলাদা জায়গায় নেই। নিজের জীবনে সেই চরম সত্যিটা বুঝেছেন হলিউড অভিনেত্রী অ্যাম্বার হার্ড।

অ্যাম্বার বলেন, “আমার বাড়ি টেক্সাসে। ধর্মীয় আবহে বড় হয়েছি। যখন প্রথম বাড়িতে বললাম, ‘আমি এক মহিলাকে ভালবাসি। তখন কেঁদে ফেলেছিলেন বাবা-মা। পরে পুরুষের প্রতিও সমান টান অনুভব করেছি। আমার এই সত্তা মেনে নিতে পারেননি তারা।”

উভকামী অ্যাম্বার হার্ডকে মেনে নেয়নি পরিবার

তবে পরে পরিস্থিতি পরে বদলে যায়। অভিনয়ে জনপ্রিয়তা ও পুরস্কৃত হওয়ার পর মেয়েকে মেনে নিয়েছিলেন অ্যাম্বারের বাবা-মা।

অ্যাম্বার জানান, ‘ওই ঘটনার পাঁচ বছর পর অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলাম। বাবা-মা গিয়েছিল অনুষ্ঠানে। আমার সাফল্য দেখে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বা ধারণা অনেক বদলে গিয়েছিল।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ: স্বাগত জানাতে মুরাদনগরে ব্যাপক প্রস্ততি

উভকামী অ্যাম্বার হার্ডকে মেনে নেয়নি পরিবার

আপডেট সময় ০৪:১৪:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০১৯
বিনোদন ডেস্কঃ

সমকামিতা এখনো ভারতীয় সমাজে অনেক ক্ষেত্রেই স্বীকৃত নয়। আইনি স্বীকৃতি থাকলেও মানসিকভাবে মেনে নিতে পারেন না অনেকেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক্ষেত্রে খুব আলাদা জায়গায় নেই। নিজের জীবনে সেই চরম সত্যিটা বুঝেছেন হলিউড অভিনেত্রী অ্যাম্বার হার্ড।

অ্যাম্বার বলেন, “আমার বাড়ি টেক্সাসে। ধর্মীয় আবহে বড় হয়েছি। যখন প্রথম বাড়িতে বললাম, ‘আমি এক মহিলাকে ভালবাসি। তখন কেঁদে ফেলেছিলেন বাবা-মা। পরে পুরুষের প্রতিও সমান টান অনুভব করেছি। আমার এই সত্তা মেনে নিতে পারেননি তারা।”

উভকামী অ্যাম্বার হার্ডকে মেনে নেয়নি পরিবার

তবে পরে পরিস্থিতি পরে বদলে যায়। অভিনয়ে জনপ্রিয়তা ও পুরস্কৃত হওয়ার পর মেয়েকে মেনে নিয়েছিলেন অ্যাম্বারের বাবা-মা।

অ্যাম্বার জানান, ‘ওই ঘটনার পাঁচ বছর পর অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলাম। বাবা-মা গিয়েছিল অনুষ্ঠানে। আমার সাফল্য দেখে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বা ধারণা অনেক বদলে গিয়েছিল।’