ফয়সাল আহাম্মদ, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ
ঈদের ছুটির ফাঁকে নাগরিক ব্যস্ততার থেকে দূরে সরে প্রকৃতি ও দর্শনীয় স্থানের অনেক কাছাকছি থেকে সবুজের পরশ নিতে ও মনুমোগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য অবলোকন করতে শত শত পর্যটকরা ভীড় জমাচ্ছেন এশিয়ার বৃহত্তম ও বাংলাদেশে প্রথম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর-কুমিল্লার হোমনা ও মুরাদনগর,মোট তিন উপজেলার শেষ মোহনায় অবস্থিত ওয়াইব্রীজে।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলার জেলার তিতাস-মেঘনা নদীর কোল ঘেষে গড়ে উঠা সরকারি প্রতিষ্ঠান এলজিইডি সর্ববৃহত প্রকল্পটি ১ শত ২৭ কোটি টাকা ব্যায়ে সদ্য নির্মিত ত্রিমুখী ব্রীজ (ওয়াই ব্রীজ) নানা রকম সোডিয়াম লাইটের নান্দনিক সৌন্দয্য ও ব্রীজের শৈল্পিক নির্মানকর্মের কারনে দেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে স্বীকৃতি মিলেছে পর্যটন করপোরেশন কর্তৃক। ঈদের লম্বা ছুটিতে ভ্রমণ পিপাসু দর্শনার্থীদের ভীড় ক্রমেই বেড়ে চলছে ব্রীজটির বাঞ্ছারামপুর প্রান্তে।।
এ ব্রীজে রয়েছে সবুজের বিশাল আলো আধারীর রাজত্ব।ব্রীজের নীচে নৌকার সাড়ি,নদী, সবুজ অরণ্য হাতছানি দিয়ে ডাকছে পর্যটকদের। এখানে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন এপ্রোচ রোড-যা মুরাদনগর,হোমনা ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় গিয়ে মিশেছে।
ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করতে বিভিন্ন বয়সী ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে ওয়াইব্রীজে। বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদের পরদিন থেকে ত্রিমুখী ব্রীজে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়েছে, যা চলবে আগামী এক সপ্তাহ।