ঢাকা ১১:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় যুবদলকর্মী সোহেল হত্যা মামলায় ১ জনের মৃত্যুদণ্ড

 কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার যুবদল কর্মী এসএম তৌহিদ সোহেল হত্যা মামলায় প্রধান আসামি যুবদলকর্মী আহসান হাবীব মিঠুকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া মামলার অপর দুই আসামি মোস্তফা জামান ও মো. শাহেদ হাসানকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত দায়রা জজ, ২য় আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।

আদালত সূত্র জানায়, বিগত ২০১২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর দুপুরে নগরীর রেসকোর্স এলাকায় একটি রেস্টুরেন্টে ১৮ দলীয় জোটের অনুষ্ঠান চলাকালে যুবদলকর্মী আহসান হাবীব মিঠুর সঙ্গে যুবদলকর্মী এসএম তৌহিদ সোহেলের হাতাহাতি হয়। পরে মিটিং শেষে বিকেল পৌনে ৫টায় রেসকোর্স এলাকায় এসে এসএম তৌহিদ সোহেলকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে পালিয়ে যায় আহসান হাবীব মিঠু। এ সময় অপর দুই আসামি মিঠুর সঙ্গে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বদরুন্নাহার লুনা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে আসামিদের গ্রেফতার করে আদালতে পাঠায় পুলিশ।বিচারকালে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। বুধবার ৮ বছর পর এ হত্যাকাণ্ডের রায় ঘোষণা করা হলো।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনাকারী অতিরিক্ত পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মো. আব্দুল মান্নান মজুমদার এ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আলী আক্কাছসহ আরও অনেকে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে যুবলীগ নেতাকে জাতীয় নাগরিক পাটিতে পূর্নবাসন চেষ্টা, জনতার প্রতিরোধ

কুমিল্লায় যুবদলকর্মী সোহেল হত্যা মামলায় ১ জনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময় ১০:৪৪:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

 কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার রেসকোর্স এলাকার যুবদল কর্মী এসএম তৌহিদ সোহেল হত্যা মামলায় প্রধান আসামি যুবদলকর্মী আহসান হাবীব মিঠুকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া মামলার অপর দুই আসামি মোস্তফা জামান ও মো. শাহেদ হাসানকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত দায়রা জজ, ২য় আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।

আদালত সূত্র জানায়, বিগত ২০১২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর দুপুরে নগরীর রেসকোর্স এলাকায় একটি রেস্টুরেন্টে ১৮ দলীয় জোটের অনুষ্ঠান চলাকালে যুবদলকর্মী আহসান হাবীব মিঠুর সঙ্গে যুবদলকর্মী এসএম তৌহিদ সোহেলের হাতাহাতি হয়। পরে মিটিং শেষে বিকেল পৌনে ৫টায় রেসকোর্স এলাকায় এসে এসএম তৌহিদ সোহেলকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে পালিয়ে যায় আহসান হাবীব মিঠু। এ সময় অপর দুই আসামি মিঠুর সঙ্গে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বদরুন্নাহার লুনা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে আসামিদের গ্রেফতার করে আদালতে পাঠায় পুলিশ।বিচারকালে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। বুধবার ৮ বছর পর এ হত্যাকাণ্ডের রায় ঘোষণা করা হলো।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনাকারী অতিরিক্ত পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মো. আব্দুল মান্নান মজুমদার এ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আলী আক্কাছসহ আরও অনেকে।