ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া সুমন নামে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে কুমিল্লা নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।  

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা আদালতের নারী ও শিশু  নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর স্পেশাল পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত।  

মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া সুমন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কমলপুর গ্রামের শেখ আহাম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে।

আইনজীবী প্রদীপ কুমার দত্ত বলেন, ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সুমন তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা করেন। এর আগে বিভিন্ন সময় তিনি তার স্ত্রীর পরিবারের কাছে যৌতুক দাবি করছিলেন। পরিবার যৌতুক না দিতে পারায় ছুরি দিয়ে কুপিয়ে তাকে হত্যা করা হয়। হত্যার পর মরদেহ খাটের ওপর ফেলে রাখেন সুমন। এ ঘটনায় নিহতের বোন বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। আদালত প্রায় ১১ বছর পর মামলার রায় দেন। আমরা এ রায়ে সন্তুষ্ট।  

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহারের দাবি ছাত্রদলের

কুমিল্লায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময় ০১:৫০:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩

কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া সুমন নামে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে কুমিল্লা নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।  

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা আদালতের নারী ও শিশু  নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর স্পেশাল পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত।  

মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া সুমন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কমলপুর গ্রামের শেখ আহাম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে।

আইনজীবী প্রদীপ কুমার দত্ত বলেন, ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সুমন তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা করেন। এর আগে বিভিন্ন সময় তিনি তার স্ত্রীর পরিবারের কাছে যৌতুক দাবি করছিলেন। পরিবার যৌতুক না দিতে পারায় ছুরি দিয়ে কুপিয়ে তাকে হত্যা করা হয়। হত্যার পর মরদেহ খাটের ওপর ফেলে রাখেন সুমন। এ ঘটনায় নিহতের বোন বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। আদালত প্রায় ১১ বছর পর মামলার রায় দেন। আমরা এ রায়ে সন্তুষ্ট।