ঢাকা ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করে প্রতিবেশীদের ভয় দেখাচ্ছে চীন: ম্যাটিস

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভয় দেখাতে দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত দ্বীপাঞ্চলে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে চীন। সিঙ্গাপুরে এক বৈঠকে এমন দাবি করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস। এসময় তিনি আরো বলেন, ‘এমন কর্মকাণ্ড চীনের প্রত্যাশিত সীমান্ত অঞ্চলের বৈধতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
এছাড়া, এটি চীনের দায়িত্বহীনতার পরিচয় বহন করে বলেও মন্তব্য করেছেন ম্যাটিস। তার মতে, দক্ষিণ চীন সাগরের বিরোধপূর্ণ দ্বীপাঞ্চলের মালিকানা প্রত্যাশী আরো ছয়টি দেশ থাকলেও, এগুলোতে একচেটিয়াভাবে আধিপত্য বিস্তার করে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ অব্যাহত রেখেছে চীন।
এসময় কোরীয় অঞ্চলকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা তুলে ধরেন ম্যাটিস। তবে আগামী ১২ জুন সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিতব্য ট্রাম্প-কিম বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সেনা উপস্থিতির বিষয়ে কোনো আলোচনা না হওয়ার কথা জানান তিনি। তিনি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সেনা উপস্থিতি ও উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ইস্যু সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রায় সাড়ে ২৮ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে।
ম্যাটিস বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরে জাহাজ বিধ্বংসী ও ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রসহ নানা সমরাস্ত্র মোতায়েন করেছে চীন। এসব অস্ত্র মোতায়েন ভয় ও শক্তি প্রয়োগের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। ট্রাম্প প্রশাসন চীনের সঙ্গে গঠনমূলক সম্পর্ক চায়। কিন্তু দরকার হলে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায়ও জড়াতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।’ বিবিসি।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করে প্রতিবেশীদের ভয় দেখাচ্ছে চীন: ম্যাটিস

আপডেট সময় ০৯:৩৫:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জুন ২০১৮
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভয় দেখাতে দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত দ্বীপাঞ্চলে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে চীন। সিঙ্গাপুরে এক বৈঠকে এমন দাবি করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস। এসময় তিনি আরো বলেন, ‘এমন কর্মকাণ্ড চীনের প্রত্যাশিত সীমান্ত অঞ্চলের বৈধতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
এছাড়া, এটি চীনের দায়িত্বহীনতার পরিচয় বহন করে বলেও মন্তব্য করেছেন ম্যাটিস। তার মতে, দক্ষিণ চীন সাগরের বিরোধপূর্ণ দ্বীপাঞ্চলের মালিকানা প্রত্যাশী আরো ছয়টি দেশ থাকলেও, এগুলোতে একচেটিয়াভাবে আধিপত্য বিস্তার করে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ অব্যাহত রেখেছে চীন।
এসময় কোরীয় অঞ্চলকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা তুলে ধরেন ম্যাটিস। তবে আগামী ১২ জুন সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিতব্য ট্রাম্প-কিম বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সেনা উপস্থিতির বিষয়ে কোনো আলোচনা না হওয়ার কথা জানান তিনি। তিনি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সেনা উপস্থিতি ও উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ইস্যু সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রায় সাড়ে ২৮ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে।
ম্যাটিস বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরে জাহাজ বিধ্বংসী ও ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রসহ নানা সমরাস্ত্র মোতায়েন করেছে চীন। এসব অস্ত্র মোতায়েন ভয় ও শক্তি প্রয়োগের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। ট্রাম্প প্রশাসন চীনের সঙ্গে গঠনমূলক সম্পর্ক চায়। কিন্তু দরকার হলে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায়ও জড়াতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।’ বিবিসি।