খেলাধূলা ডেস্ক:
ক্রিকেটের ইতিহাসে এমন রুদ্ধশ্বাস, রোমাঞ্চকর ম্যাচ হয়েছে কিনা তা বলা দুষ্কর। তাইতো ফাইনালে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি স্মৃতি থেকে মুছে যাওয়াই কঠিন। এরমধ্যে ব্রিটেনবাসীর জন্য এটা হয়ে রইলো সুখস্মৃতি। আর নিউজিল্যান্ডের জন্য দুঃসহস্মৃতি।
বিশ্বকাপ শেষে রেডিও নিউজিল্যান্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাসিন্ডা আরডার্ন বলেন,
‘নিউজিল্যান্ডবাসীর অনেকের মত আমিও মানসিকভাবে কষ্ট পেয়েছি। তবে চূড়ান্ত ফলাফলে আমরা পিছিয়ে পড়লেও, কালো ক্যাপধারীদের খেলায় গর্বিত। আমাদের খেলোয়াড়রা অসাধারণ খেলেছে।’
এর আগে এক টুইট বার্তায় নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লিখেন, ‘ইংল্যান্ডের জন্য শুভ কামনা রইলো। কালো ক্যাপ পরা খেলোয়াড়দের জন্যও রইলো শুভ কামনা।’
রবিবার লর্ডসে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৪১ রান করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে সবকটি উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডও করে সমান রান।
তাই নিয়ম অনুযায়ী ম্যাচটি গড়ায় সুপার ওভারে। সুপার ওভারেও দুই দল সমান ১৫ রান করে সংগ্রহ করে। ফলে সুপার ওভারের খেলাও টাই হয়। তবে বাউন্ডারি বেশি থাকায় ইংল্যান্ড জিতে নেয় শিরোপা। মূল ইনিংস ও সুপার ওভার মিলে ইংল্যান্ড ২৬ ও নিউজিল্যান্ড ১৭টি বাউন্ডারি হাঁকায়।